বড়দিনে ঘুরতে গেলে ৬ মাস আগে বিমানের টিকিট না কাটা থাকলে মোটা টাকা গুনতে হবে
বড়দিনের ছুটিতে ঘুরতে যাবেন ভাবছেন? ছ'মাস আগে থেকে বিমানের টিকিট না কাটা থাকলে মোটা টাকা গুনতে হবে। কেন এমন হয়? বিমান পরিবহণ প্রকল্পের রদবদলের পরেও নজর নেই বিমান ভাড়া কমানোয়। বড়দিনের ছুটিতে বড় সুযোগ। পচিশে ডিসেম্বর পড়েছে শুক্রবার। পরের দুদিন ছুটি। কী ভাবছেন, আর বাড়তি দিন তিনেক ছুটি নিয়ে ঘুরে আসবেন নাকি আন্দামান বা গোয়া। জানিয়ে রাখি যদি আগে থেকে টিকিট কাটা না থাকে ওই সময় বিমান যাত্রার কল্পনা ভুলেও আনবেন না। টিকিটের দাম আকাশ ছোঁয়া। প্রতি বছর উইন্টার সিজনের ছবিটা একই। আসন সংখ্যার শেষ কুড়ি শতাংশ টিকিটের দর মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে চলে যায়। সেকারণেই আপনি অনেক সময় দেখেন আপনার পাশের আসনের যাত্রী আপনের থেকে দ্বিগুন দামে টিকিটটি কেটেছেন। অথচ আপনারা দুজনেই একই দুরত্ব যাবেন।

ওয়েব ডেস্ক: বড়দিনের ছুটিতে ঘুরতে যাবেন ভাবছেন? ছ'মাস আগে থেকে বিমানের টিকিট না কাটা থাকলে মোটা টাকা গুনতে হবে। কেন এমন হয়? বিমান পরিবহণ প্রকল্পের রদবদলের পরেও নজর নেই বিমান ভাড়া কমানোয়। বড়দিনের ছুটিতে বড় সুযোগ। পচিশে ডিসেম্বর পড়েছে শুক্রবার। পরের দুদিন ছুটি। কী ভাবছেন, আর বাড়তি দিন তিনেক ছুটি নিয়ে ঘুরে আসবেন নাকি আন্দামান বা গোয়া। জানিয়ে রাখি যদি আগে থেকে টিকিট কাটা না থাকে ওই সময় বিমান যাত্রার কল্পনা ভুলেও আনবেন না। টিকিটের দাম আকাশ ছোঁয়া। প্রতি বছর উইন্টার সিজনের ছবিটা একই। আসন সংখ্যার শেষ কুড়ি শতাংশ টিকিটের দর মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে চলে যায়। সেকারণেই আপনি অনেক সময় দেখেন আপনার পাশের আসনের যাত্রী আপনের থেকে দ্বিগুন দামে টিকিটটি কেটেছেন। অথচ আপনারা দুজনেই একই দুরত্ব যাবেন।
কেন এমন হয়? বিশেষজ্ঞরা বলবেন ডিমান্ড ও সাপ্লাইয়ের মতো শিল্পের এটাই দস্তুর। কিন্তু আসল সমস্যাটা অসামরিক বিমান পরিবহন প্রকল্পের। টিকিটের মূল্য নিয়ন্ত্রণে মন্ত্রক কিংবা DGCA-র কোনও ভুমিকা নেই। সম্প্রতি বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর প্রকল্পে যে সংশোধন করা হয়েছে তাতেও টিকিট মূল্য নিয়ন্ত্রণে নজর দেওয়া হয়নি।
এর ওপর দায়ী রুট রেশেনালাইজেশন। সোজা কথায় বলতে বিমান পরিবহন সংস্থাগুলির মধ্যে সিন্ডিকেট ।২০০৬-০৭ সালে উড়ান সংস্থাগুলি নিজেদের মধ্যে চুক্তি করে কে কোন রুটে পরিষেবা দেবে। এর প্রভাব বোঝা যায় ২০০৮ সালে। বিমান ভাড়া এক লাফে অনেকটাই বেড়ে যায়। হস্তক্ষেপ করতে হয় DGCAকে। নির্দেশ জারি হয় উড়ান সংস্থাগুলিকে প্রতিমাসের ৩০ তারিখ পরের মাসের প্রত্যেক রুটের সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ ভাড়া ঠিক করে ফেলতে হবে। সেই তথ্য জানিয়ে দিতে হবে নিজস্ব ওয়েবসাইটে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন অবিলম্বে প্রকল্পে রদবদল না ঘটালে সস্তায় উড়ান মধ্যবিত্তের কাছে সোনার পাথরবাটিই থেকে যাবে।