সৌমিত্র দে-র মৃত্যুর খবরের সব দিক জানুন

হস্টেলের ছাত্রদের দেওয়া তথ্য মানতে নারাজ সৌমিত্রের পরিবার। সুজয় নক করে সাড়া দেয়নি। সিদ্ধান্ত হয় দরজা ভেঙে ফেলার। ভেতরে ঢুকেই সৌমিত্রর ঝুলন্ত দেহ দেখতে পাওয়া যায়। কানে ঝোলানো রয়েছে হেডফোন। মোবাইল পকেটে। খোলা যাচ্ছে না MA দর্শন বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র সৌমিত্র দের ঘরের দরজা। রুমমেট বিশ্বজিত্ বাড়ি গিয়েছে। ঘরে একাই রয়েছে সৌমিত্র। হস্টেল সুপারকে ঘটনা জানায় অন্য পড়ুয়ারা। থার্ড সেমেস্টারের পরীক্ষা চলছিল সৌমিত্রর। গত শুক্রবার একটা পেপারের পরীক্ষা হয়েছিল । সৌমিত্রর হস্টেলের বন্ধুরা জানাচ্ছে, শনিবার দুপুরে শেষ দেখা গিয়েছিল তাঁকে।  দুপুরে হস্টেলের কয়েকজন ছাত্র গাছে উঠেছিল, সেখান থেকেই তারা দেখতে পায় ঘরে ফোনে কারও কথা বলছে সৌমিত্র। রাত সাড়ে নটা নাগাদ খেতে যাওয়ার জন্য দরজায় নক করে একজন। তখনও তার সবাই ভেবেছিল, কানে হেডফোন লাগিয়ে গান শুনছে। আজ সকাল থেকেও দরজা না খোলায় সন্দেহ হয়।

Updated By: Dec 4, 2016, 06:39 PM IST
সৌমিত্র দে-র মৃত্যুর খবরের সব দিক জানুন

ওয়েব ডেস্ক: হস্টেলের ছাত্রদের দেওয়া তথ্য মানতে নারাজ সৌমিত্রের পরিবার। সুজয় নক করে সাড়া দেয়নি। সিদ্ধান্ত হয় দরজা ভেঙে ফেলার। ভেতরে ঢুকেই সৌমিত্রর ঝুলন্ত দেহ দেখতে পাওয়া যায়। কানে ঝোলানো রয়েছে হেডফোন। মোবাইল পকেটে। খোলা যাচ্ছে না MA দর্শন বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র সৌমিত্র দের ঘরের দরজা। রুমমেট বিশ্বজিত্ বাড়ি গিয়েছে। ঘরে একাই রয়েছে সৌমিত্র। হস্টেল সুপারকে ঘটনা জানায় অন্য পড়ুয়ারা। থার্ড সেমেস্টারের পরীক্ষা চলছিল সৌমিত্রর। গত শুক্রবার একটা পেপারের পরীক্ষা হয়েছিল । সৌমিত্রর হস্টেলের বন্ধুরা জানাচ্ছে, শনিবার দুপুরে শেষ দেখা গিয়েছিল তাঁকে।  দুপুরে হস্টেলের কয়েকজন ছাত্র গাছে উঠেছিল, সেখান থেকেই তারা দেখতে পায় ঘরে ফোনে কারও কথা বলছে সৌমিত্র। রাত সাড়ে নটা নাগাদ খেতে যাওয়ার জন্য দরজায় নক করে একজন। তখনও তার সবাই ভেবেছিল, কানে হেডফোন লাগিয়ে গান শুনছে। আজ সকাল থেকেও দরজা না খোলায় সন্দেহ হয়।

আরও পড়ুন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলল রাজ্য বিজেপি

বেলুড় বিদ্যামন্দির থেকে দুহাজার চোদ্দয় দর্শনে স্নাতক। এরপর যাদবপুরে এম এ। এগারোটা নাগাদ দরজা খোলে না। হস্টেল সুপারকে জানায়। তারপর দরজা ভাঙা হয়। সদেখা যায় ঝুলন্ত দেহ। কানে হেডফোন, মোবাইল পকেটে। এক বান্ধবী ছিল তার। তার সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েন ছিল কীনা, তা এখনও স্পষ্ট নয়। সুজয় নামে ছেলেটা কাল রাতে নক করে। আজও ওই দরজা নক করে। সৌমিত্র বাড়ি বাঁকুড়ার জয়পুর থানার ছত্রআরা গ্রামে। বেলুড় বিদ্যামন্দির থেকে দুহাজার চোদ্দয় দর্শনে স্নাতক হন তিনি। এরপর ভর্তি হন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়।  ছাত্রের নাম সৌমিত্র দে। সকাল এগারোটা নাগাদ খাবার জন্য তাকে ডাকতে যায় হস্টেলের অন্য ছাত্ররা। সাড়াশব্দ না পেয়ে দরজা ভেঙে সৌমিত্রর ঝুলন্ত দেহ দেখতে পায় তারা। দর্শন বিভাগের  MA দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিল  সৌমিত্র। মেধাবী ছাত্রের মৃত্যুর কারণ খতিয়ে দেখছে পুলিস।  সৌমিত্রর বাড়ি বাঁকুড়ার জয়পুর থানার ছত্রআরা গ্রামে। মেধাবী ছাত্র ছিলেন সৌমিত্র দে। হাসিখুসি, সবার সঙ্গেই মেলামেশা করত। জানালেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুরঞ্জন দাস। অস্বাভাবিক মৃত্যুর  কারণ খতিয়ে দেখার আশ্বাস তাঁর। সৌমিত্র দে বেলুড় বিদ্যামন্দির থেকে দুহাজার চোদ্দয় দর্শনে স্নাতক। এরপর যাদবপুরে এম এ। থার্ড সেমেস্টারের পরীক্ষা চলছিল। একটা পেপারের পরীক্ষা হয়েছিল গত শুক্রবার। কাস দুপরে শেষ দেখা যায়। রুমমেট বিশ্বজিত্ বাড়ি গিয়েছিল।

আরও পড়ুন  পারফেক্ট অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থা আর প্রশিক্ষিত কর্মীদের যুগলবন্দিতে বিপর্যয় এড়ালো সাউথ সিটি

.