পারফেক্ট অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থা আর প্রশিক্ষিত কর্মীদের যুগলবন্দিতে বিপর্যয় এড়ালো সাউথ সিটি
হতেই পারত বড়সড় বিপর্যয়।কিন্তু, হল না। হতে দিল না সাউথ সিটির নিজস্ব অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা। স্প্রিঙ্কলার, স্মোক ডিটেক্টর, ফায়ার অ্যালার্ম। সবই ছিল জায়গামতো। ছিলেন প্রশিক্ষিত কর্মীরাও।সবমিলিয়ে, সাউথ সিটি দেখিয়ে দিল অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থা কেমন হওয়া উচিত। এমনটা হতেই পারত। কিন্তু, হল না। স্টিফেন কোর্ট-বহরমপুর হাসপাতালের ভয়ঙ্কর স্মৃত্মি ফিরতে দিল না সাউথ সিটি। সঠিক যন্ত্রপাতি, সঙ্গে প্রশিক্ষিত কর্মী। দুয়ের যুগলবন্দিতে দমকলের আগেই আগুন প্রায় বাক্সবন্দি করে ফেলেন সাউথসিটি কর্তৃপক্ষ। কীভাবে? তার আগে একবার দেখে নেওয়া যাক শপিং মলে অগ্নি নির্বাপনের কী কী ব্যবস্থা থাকা দরকার। দমকলের নিয়ম অনুযায়ী --
ওয়েব ডেস্ক: হতেই পারত বড়সড় বিপর্যয়।কিন্তু, হল না। হতে দিল না সাউথ সিটির নিজস্ব অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা। স্প্রিঙ্কলার, স্মোক ডিটেক্টর, ফায়ার অ্যালার্ম। সবই ছিল জায়গামতো। ছিলেন প্রশিক্ষিত কর্মীরাও।সবমিলিয়ে, সাউথ সিটি দেখিয়ে দিল অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থা কেমন হওয়া উচিত। এমনটা হতেই পারত। কিন্তু, হল না। স্টিফেন কোর্ট-বহরমপুর হাসপাতালের ভয়ঙ্কর স্মৃত্মি ফিরতে দিল না সাউথ সিটি। সঠিক যন্ত্রপাতি, সঙ্গে প্রশিক্ষিত কর্মী। দুয়ের যুগলবন্দিতে দমকলের আগেই আগুন প্রায় বাক্সবন্দি করে ফেলেন সাউথসিটি কর্তৃপক্ষ। কীভাবে? তার আগে একবার দেখে নেওয়া যাক শপিং মলে অগ্নি নির্বাপনের কী কী ব্যবস্থা থাকা দরকার। দমকলের নিয়ম অনুযায়ী --
আরও পড়ুন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলল রাজ্য বিজেপি
শপিং মলের প্রতিটি ফ্লোরে স্প্রিঙ্কলার, স্মোক ডিটেক্টর, ফায়ার অ্যালার্ম ও এক্সটিংগুইসার থাকা বাধ্যতামূলক।কোথাও আগুন লাগলে জল পৌছে দেওয়ার জন্য হোস পাইপ।জলের পর্যাপ্ত জোগানের জন্য আন্ডারগ্রাউন্ড রিজার্ভার ও হাইড্র্যান্ট।ভিতরে আটকে থাকা মানুষজনকে উদ্ধারের জন্য একাধিক আপাতকালীন সিঁড়ি ও দরজা। আর এই সবকটি প্যারামিটারেই ফুল মার্কস পেল রবিবারের সাউথসিটি। সকাল নটার কিছুর পর ধোঁয়া নজরে আসতেই, এমার্জেন্সি সিঁড়ি দিয়ে কর্মী ও মাল্টিপ্লেক্সের দর্শকদের নামিয়ে আনা হয়।ততক্ষণে কাজ শুরু করেছে স্মোক ডিটেক্টর। গোটা শপিং মলে বেজে উঠেছে ফায়ার অ্যালার্ম। জল ছড়ানো শুরু করেছে স্প্রিঙ্কলারও। তত্পর শপিং মলের কর্মীরা ততক্ষণে মজুত ফায়ার এক্সটিংগুইসার দিয়ে আগুন নেভানো শুরু করেছেন। পৌছে গেছে দমকলের ১৫টি ইঞ্জিন। শপিং মলের পারফেক্ট অগ্নিনির্বাপন ব্যবস্থা দমকল কর্মীদের কাজ অনেকটাই সহজ করে দেয়।আগাগোড়া দমকল কর্মীদের পর্যাপ্ত জলের জোগান দিয়ে গেছে সাউথ সিটির আন্ডার গ্রাউন্ড রিজার্ভার ও হাইড্র্যান্টগুলি।হাইড্রলিক ল্যাডার, হোস পাইপ ব্যবহার করে কিছুক্ষণের মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনে ফেলেন দমকলকর্মীরা। আর তাঁদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়েছেন শপিং মলের প্রশিক্ষিত কর্মীরাও।এভাবেই পারফেক্ট অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থা আর প্রশিক্ষিত কর্মীদের যুগলবন্দিতে বড়সড় বিপর্যয় এড়ালো সাউথ সিটি।