Akshay Kumar | Diwali 2024: দীপাবলির উপহার! অযোধ্যার হনুমানদের জন্য ১ কোটি দান অক্ষয়ের...
Ajodhya Ram Mandir: রামমন্দিরের আশেপাশে রয়েছে অসংখ্য হনুমান ও বাঁদর, সংখ্যাটা প্রায় ১২০০-র কাছাকাছি। অযোধ্যায় জগৎগুরু স্বামী রাঘবাচার্যের নির্দেশনায় পরিচালিত হয়ে থাকে অঞ্জনেয়া সেবা ট্রাস্ট। সেই ট্রাস্ট হনুমানদের খাওয়ানোর কাজ করে। সেই ট্রাস্টেই দান করলেন অক্ষয়।

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: কিছুদিন আগেই হাজি আলির দরগায় ১ কোটি ২১ লক্ষ টাকা দান করেছিলেন অক্ষয় কুমার। এবার অযোধ্যায় ১ কোটি দান করলেন সুপারস্টার অক্ষয়। জানা যাচ্ছে যে এই অর্থ ব্যয় হবে অযোধ্যায় হনুমানের দৈনন্দিন খাবারের জন্য। অক্ষয়ের প্রশংসায় পঞ্চমুখ তাঁর অনুরাগীরা।
আরও পড়ুন- Nusrat Jahan: যশের হাত ছাড়িয়ে এবার বলিউডের নায়কের প্রেমে ডুব নুসরতের!
জানা যাচ্ছে, অযোধ্যায় জগৎগুরু স্বামী রাঘবাচার্যের নির্দেশনায় পরিচালিত হয়ে থাকে অঞ্জনেয়া সেবা ট্রাস্ট। রামমন্দিরের আশেপাশে রয়েছে অসংখ্য হনুমান ও বাঁদর, সংখ্যাটা প্রায় ১২০০-র কাছাকাছি। এই প্রতিষ্ঠানটি অযোধ্যার হনুমানদের খাওয়ানোর পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। সেই সংস্থাকে সাহায্যের জন্য অভিনেতা অক্ষয় কুমারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন ট্রাস্ট কর্তৃপক্ষ। এই প্রস্তাব পাওয়ার পর বিনাবাক্য ব্যয়ে অর্থ সহায়তার সম্মতি দেন অক্ষয়।
অযোধ্যার হনুমানদের দৈনিক খাওয়ানোর জন্য ১ কোটি টাকা দান করেছেন বলিউডের এই ‘খিলাড়ি'। অঞ্জনেয়া সেবা ট্রাস্টের ট্রাস্টি প্রিয়া গুপ্তা বলেন, ‘আমি জানি, অক্ষয় কুমার খুবই দয়ালু মানুষ। তাঁর ছবির ক্রু থেকে শুরু করে সহশিল্পীরা তার কাছে পরিবারের মতো। অক্ষয় তাঁর বাবা হরি ওম, মা অরুণা ভাটিয়া এবং শ্বশুর রাজেশ খান্নার নামে এই অনুদান উৎসর্গ করেছেন।’ একটি গাড়ি করে সেই খাবার বিতরণ করা হবে। সেই গাড়িতে লেখা রয়েছে অক্ষয়ের বাবা হরি ওম, মা অরুণা ভাটিয়া এবং শ্বশুর রাজেশ খান্নার নাম।
আরও পড়ুন- Kalipuja 2024: প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা! কালীপুজোর আগে দেদার বিকোচ্ছে নিষিদ্ধ 'চকোলেট বোমা'...
এই প্রসঙ্গে অক্ষয় কুমার বলেন, 'আমি যখন জানতে পারি যে এমন পবিত্র জায়গায় হনুমানগুলোর অসুবিধা হচ্ছে আমি তখন আমার মতো করে কিছু করার উদ্যোগ নিই। আমার মা বাবা এবং শ্বশুরের নাম লেখা গাড়ি ওখানে পাঠানো আমার জন্য একটা অত্যন্ত আবেগঘন সিদ্ধান্ত ছিল। আমার মনে হয়েছে এটা করলে ওরা আমায় নিয়ে কোথাও গিয়ে একটু হলেও গর্বিত হবেন।'
(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের App, Facebook, Whatsapp Channel, X (Twitter), Youtube, Instagram পেজ-চ্যানেল)