সংখ্যা নেই, তবুও শিলিগুড়ি পুরবোর্ডের দখল নিতে মরিয়া তৃণমূল, আত্মবিশ্বাসী বামেরা
হেরেও মানব না হার। শিলিগুড়িতে পুরবোর্ড দখলে মরিয়া ঘাসফুল শিবির। আজ মেয়র পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়ে ফেললেন নান্টু পাল। কিন্তু মাত্র ১৭টি আসন নিয়ে বোর্ড দখল কীভাবে করবেন? তার ব্যাখ্যা দিতে রাজি নন মন্ত্রী গৌতম দেব।
![সংখ্যা নেই, তবুও শিলিগুড়ি পুরবোর্ডের দখল নিতে মরিয়া তৃণমূল, আত্মবিশ্বাসী বামেরা সংখ্যা নেই, তবুও শিলিগুড়ি পুরবোর্ডের দখল নিতে মরিয়া তৃণমূল, আত্মবিশ্বাসী বামেরা](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2015/05/16/37974-11-siliguri.jpg)
ওয়েব ডেস্ক: হেরেও মানব না হার। শিলিগুড়িতে পুরবোর্ড দখলে মরিয়া ঘাসফুল শিবির। আজ মেয়র পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়ে ফেললেন নান্টু পাল। কিন্তু মাত্র ১৭টি আসন নিয়ে বোর্ড দখল কীভাবে করবেন? তার ব্যাখ্যা দিতে রাজি নন মন্ত্রী গৌতম দেব।
বিনা যুদ্ধে নাহি দিব সূচ্যগ্র মেদিনী। ম্যাজিক সংখ্যা অনেক দূর। তাতে কী! শিলিগুড়ি পুরবোর্ডের লড়াই ছাড়তে নারাজ তৃণমূল। শনিবার মেয়র পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন নান্টু পাল। চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দেন রঞ্জন সরকার। ফলে নতুন করে জমে উঠল শিলিগুড়ির বোর্ড গঠনের খেলা।
১৮ই মে শিলিগুড়ি পুরবোর্ডে মেয়র ও চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন। ৪৭ আসনের শিলিগুড়ি পুরসভায় বামফ্রন্ট পায় ২৩টি আসন। তৃণমূল পেয়েছিল ১৭টি। কংগ্রেস ৪, বিজেপি ২টি আসন পায়। একমাত্র নির্দল প্রার্থী অরবিন্দ ঘোষ বামফ্রন্টকে লিখিত সমর্থন দিয়ে দিয়েছেন। ফলে সোজা পথে বামেদের ক্ষমতা দখল ঠেকানো অসম্ভব। কিন্তু লাগাতার সেই চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছে তৃণমূল।
অশোকবাবু কনফিডেন্ট, বামেরা বোর্ড গড়বেই। কিন্তু শাসক দলের যা মরিয়া হাবভাব, তাতে তিনি পুরোপুরি টেনশন ফ্রি থাকতে পারছেন কি? বোধহয় না।