২০১৫ সালের থেকেও বেশি কষ্টদায়ক হতে চলেছে ২০১৬ সাল
গরমের দিক থেকে রেকর্ড গড়েছে ২০১৫। এরপর ২০১৫-র রেকর্ডকেও নাকি অতিক্রম করে ফেলবে ২০১৬ সালের গরম। এমনটাই বক্তব্য ওয়ার্ল্ড মেটেরোলজিক্যাল অরগানাইজেশনের। জানা গিয়েছে, 'এল নিনো'র প্রভাবে নাকি বেড়ে যেতে পারে তাপমাত্রা।
![২০১৫ সালের থেকেও বেশি কষ্টদায়ক হতে চলেছে ২০১৬ সাল ২০১৫ সালের থেকেও বেশি কষ্টদায়ক হতে চলেছে ২০১৬ সাল](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2015/11/26/45601-el-nino.jpg)
ওয়েব ডেস্ক: গরমের দিক থেকে রেকর্ড গড়েছে ২০১৫। এরপর ২০১৫-র রেকর্ডকেও নাকি অতিক্রম করে ফেলবে ২০১৬ সালের গরম। এমনটাই বক্তব্য ওয়ার্ল্ড মেটেরোলজিক্যাল অরগানাইজেশনের। জানা গিয়েছে, 'এল নিনো'র প্রভাবে নাকি বেড়ে যেতে পারে তাপমাত্রা।
প্রশান্ত মহাসাগরের জলস্তরের তাপমাত্রা হঠাৎ বেড়ে যেতে শুরু করেছে। এই ঘটনাকেই 'এল নিনো' বলা হয়ে থাকে। এর ফলে শুধুমাত্র গরমই নয় স্বাভাবিক প্রাকৃতিক আবহাওয়ার ওপরেও এটি প্রচুর প্রভাব ফেলে। যেমন এল নিনোর প্রাভবে কোথাও খরা তো কোথাও অতিবর্ষণের সৃষ্টি হবে। এছাড়াও শীত কোথাও খুব বেশি পড়তে পারে আবার কোথাও শীতকালে ঠান্ডার প্রভাব থাকবে অনেক কম। দিল্লির মৌসম ভবনের আশঙ্কা, এ বার শীতেও তাপমাত্রা খুব একটা কমবে না। কারণ এল নিনো এখন শক্তিশালী।
তবে এই এল নিনোকে সাধারণত প্রাকৃতিক দুর্যোগের আখ্যা না দিয়ে মানুষের তৈরি ঘটনা বলেই ব্যাখ্যা দিয়েছেন ডব্লিউএমও-র কর্তারা। কারণ বিভিন্ন দেশে গ্রিন হাউস গ্যাস অনিয়ন্ত্রিত ভাবে পরিবেশে এসে মিশে যাওয়ায় বাড়ছে তাপমাত্রা। এর সঙ্গে পাল্লা দিচ্ছে ‘এল নিনো’। এই এল নিনোর জেরেই আরও কষ্টদায়ক হতে চলেছে ২০১৬ সাল।