Missing: লকডাউনে অনলাইন প্রেম, গানের অ্যাপে মিলল সুর! বিয়ের ৬ মাসেই 'অথৈ জলে' যুবতী
নিরুদ্দেশ স্বামীকে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে এখন ধুপগুড়িতে হন্যে হয়ে ঘুরছেন ওই তরুণী ও তাঁর দাদা।
![Missing: লকডাউনে অনলাইন প্রেম, গানের অ্যাপে মিলল সুর! বিয়ের ৬ মাসেই 'অথৈ জলে' যুবতী Missing: লকডাউনে অনলাইন প্রেম, গানের অ্যাপে মিলল সুর! বিয়ের ৬ মাসেই 'অথৈ জলে' যুবতী](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2022/02/23/365836-925cd8b7-d8b0-49d1-b5f6-599c5d90f378.jpg)
নিজস্ব প্রতিবেদন : লকডাউনের (Lockdown) সময় ফেসবুকেই পরিচয়। সেই পরিচয়ের হাত ধরেই ধীরে ধীরে বাড়ে আলাপ। নিছক পরিচিতির গন্ডি ছাড়িয়ে আলাপ বদলে যায় ঘনিষ্ঠতায়। তারপর পরিণয়। যদিও সামনাসামনি দেখার সুযোগ হয়নি, তাও টানা একবছর অনলাইনেই চলেছে প্রেমপর্ব। সম্পর্কের বয়স যখন এক বছর, তখনই যুগল সিদ্ধান্ত নেয় বিয়ের (Marriage)। শেষমেষ গত বছর অগাস্টে দুজনের দেখা হয়। তারপর কালীঘাটে গিয়ে মালাবদল করে বিয়েও করেন দুজনে। শুরু হয় নতুন পথ চলা। কলকাতার পার্ক সার্কাসে সংসার শুরু করে যুগলে। কিন্তু দাম্পত্যের সুখ টিকল না বেশিদিন। বিয়ের ৬ মাসের হঠাৎই নিখোঁজ স্বামী সুভাষচন্দ্র দাস।
স্বামীর খোঁজে তপসিয়া (Topsia) থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন স্ত্রী পিঙ্কি সাহা। পুলিস সূত্রে খবর, নিখোঁজ সুভাষচন্দ্র দাসের মোবাইলের শেষ লোকেশন (Mobile Tower Tracking) দেখা গিয়েছে জলপাইগুড়ির ধূপগুড়ি (Dhupguri) থেকে গয়েরকাটার মাঝে। সেই কারণে ধুপগুড়িও ছুটে গিয়েছেন ওই তরুণী। ধুপগুড়িতে ঘাঁটি গেড়ে খুঁজে চলেছেন স্বামীকে। ধুপগুড়ির বিভিন্ন এলাকায় পোস্টারও সাঁটিয়েছেন স্বামীর খোঁজে। কিন্তু এখনও কোনও খোঁজ মেলেনি। জানা গিয়েছে, ওই তরুণীর বাড়ি কলকাতার বিধাননগরে। বাংলায় স্নাতকোত্তের পর বিএড করেন তিনি।
স্বামী সুভাষচন্দ্র দাসের সঙ্গে ফেসবুকে পরিচয়ের পর একটি অনলাইন গানের অ্যাপের মাধ্যমে যোগাযোগ আরও বাড়ে। 'সুরে সুর' মিলে যায় দুজনের। এরপরই বিয়ে। আর তারপর এই ঘটনা। নিরুদ্দেশ স্বামীকে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে এখন ধুপগুড়িতে হন্যে হয়ে ঘুরছেন ওই তরুণী ও তাঁর দাদা।
Jamalpur: 'ওরা চোর, ওদের চিনে রাখুন', কোমরে দড়ি বেঁধে ২ যুবককে গ্রাম ঘোরাল পুলিস!