Jalpaiguri: ছোট বোনের দোলনায় দোল খেতে যায় দিদি! বাড়ি ফিরে বড় মেয়ের বীভৎস পরিণতি চাক্ষুষ করল বাবা
ছোট মেয়ের বয়স ৫ বছর। বড় মেয়ে সোনালি সবে ষোড়শী। দোকানে বসেই লোক মারফত দুঃসংবাদ পান।
![Jalpaiguri: ছোট বোনের দোলনায় দোল খেতে যায় দিদি! বাড়ি ফিরে বড় মেয়ের বীভৎস পরিণতি চাক্ষুষ করল বাবা Jalpaiguri: ছোট বোনের দোলনায় দোল খেতে যায় দিদি! বাড়ি ফিরে বড় মেয়ের বীভৎস পরিণতি চাক্ষুষ করল বাবা](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2022/04/14/372205-ddf9891e-bcec-4f5f-993e-3092a11358c6.jpg)
নিজস্ব প্রতিবেদন : সাধ করে ছোট বোনের দোলনায় দোল খেতে গিয়েছিল দিদি। কিন্তু সেটাই ডেকে আনল বিপত্তি। ঘটে গেল চরম বিপদ। ছোট বোনের দোলনায় দোল খেতে গিয়ে গলায় ফাঁস লেগে মৃত্যু হল দশম শ্রেণির এক ছাত্রীর। মর্মান্তিক এই ঘটনাটি ঘটেছে জলপাইগুড়ি জেলার ময়নাগুড়িতে। এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।
ময়নাগুড়ির উল্লাডাবরী গ্রামের বাসিন্দা ছিল সোনালি সরকার নামে বছর ষোলোর ওই ছাত্রী। মর্মান্তিক এই ঘটনা ঘটল কীভাবে? সেই ঘটনা প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে মৃত ছাত্রীর বাবা রামপ্রসাদ সরকার জানান, তাঁর ছোট মেয়ের বয়স ৫ বছর। বড় মেয়ে সোনালি ময়নাগুড়ি গার্লস স্কুলের দশম শ্রেণির ছাত্রী। ছোট বোনের দোলনায় সে দোল খেতে গিয়েছিল। তিনি স্থানীয় একটি সোনার দোকানে কাজ করেন। বুধবারও অন্যান্য দিনের মতো সকাল সকাল কাজে চলে এসেছিলেন। এরপর লোক মারফত দুঃসংবাদ পান। খবর পেয়ে ছুটে যান বাড়িতে। বাড়ি গিয়ে দেখেন, বড় মেয়ে সোনালি বারান্দায় ছোটো বোনের জন্য বানানো দোলনার দড়ি গলায় পেঁচানো অবস্থায় ঝুলে রয়েছে। দোলনায় খেলতে গিয়েই গলায় জড়িয়ে যায় দড়িটি।
সঙ্গে সঙ্গেই প্রতিবেশীদের সাহায্যে মেয়েকে নিয়ে হাসপাতালে ছোটেন। সেখানেই চিকিৎসকরা ওই ছাত্রীকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। এই ঘটনায় ময়নাগুড়ি থানার পুলিস একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা নথিভুক্ত করে তদন্ত শুরু করেছে। দেহটি আজ ময়নাতদন্তের জন্য জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আরও পড়ুন, Chopra: কৈশোরের প্রেম, বিয়ে করে ঘর বাঁধার ইচ্ছে! নাবালক যুগলের পরিণতি হল অন্য
Rampurhat Massacre: বগটুই 'গণহত্যা' কাণ্ডে আরও ১ গ্রেফতার CBI-এর