পিটিয়ে নিন, ততটাই পেটান যতটা পরে হজম করতে পারবেন, সুদে আসলে ফেরত দেব, লাল ডায়েরিতে লিখছি সব! হুমকি দিলীপের
তিনি বলেন, “সেই বিপ্লবী আমলে কেউ বন্দে মাতরম বললে পুলিস তাঁর পিছনে লেগে যেত। আজকে দিদি পুলিসের কাজ ওটাই বিজেপি লোকদের খুঁজে খুঁজে বার করা কেস দেওয়া । তাঁদেরকে পেটানো।”
![পিটিয়ে নিন, ততটাই পেটান যতটা পরে হজম করতে পারবেন, সুদে আসলে ফেরত দেব, লাল ডায়েরিতে লিখছি সব! হুমকি দিলীপের পিটিয়ে নিন, ততটাই পেটান যতটা পরে হজম করতে পারবেন, সুদে আসলে ফেরত দেব, লাল ডায়েরিতে লিখছি সব! হুমকি দিলীপের](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2020/08/06/266777-bjp-dilip.png)
নিজস্ব প্রতিবেদন: “পিঠে যতটা সহ্য হয় পেটান, লাল ডায়েরিতে লিখছি, সুদে-আসলে ফেরত দেব।” এবার সোজাসাপটা পুলিসকেই হুঁশিয়ারি বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের।
তিনি বলেন, “সেই বিপ্লবী আমলে কেউ বন্দে মাতরম বললে পুলিস তাঁর পিছনে লেগে যেত। আজকে দিদি পুলিসের কাজ ওটাই বিজেপি লোকদের খুঁজে খুঁজে বার করা কেস দেওয়া । তাঁদেরকে পেটানো।” এরপরই কার্যত হুমকির সুরে তিনি বলেন, “পিটিয়ে নিন …আমি বলছি পেটান ততটাই পেটান পরবর্তীকালে যতটা হজম করতে পারবেন।ততটাই পেটান যতটা সহ্য করতে পারবেন পিঠে । কারণ সুদ সহ তো ফেরত দেব আমরা। এত সহজে ভুলে যাবো না লাল ডাইরিতে লিখে রাখছি সব ।সুদ বাড়ছে দিনকে দিন।”
সাত সকালে চায়ে পে চার্চতে রাজারহাটে যান দিলীপ ঘোষ। রাজারহাট চাঁদপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বিদ্যাধরপুর এলাকায় বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ সকালে চা চক্রে আসেন। সেখানে প্রচুর বিজেপি কর্মী সমর্থক ও স্থানীয় নেতৃত্ব উপস্থিত ছিলেন। এই মঞ্চে থেকে দিলীপ ঘোষের বক্তৃতা শুরুর আগেই রামের নাম করেন।গতকাল ভূমি পুজোর কথা বলেন।
দিলীপ ঘোষ বলেন, “বাধা সত্ত্বেও পুজো করতে গিয়ে অনেকে মার খেয়েছেন কেস খেয়েছেন। পুলিস গিয়ে গাড়ি করে তুলে নিয়ে গেছে জেলে। এখানে অপরাধীরা, খুনিরা, ধর্ষকরা, তোলাবাজরা ঘুরে বেড়াচ্ছে তার গায়ে পুলিস হাত দিতে পারে না। কিন্তু যারা রামের পুজো করছে মন্দিরে ভজন করছে তাদের পুলিস তুলে নিয়ে যাচ্ছে। কী রাজত্ব চলছে!”
আরও পড়ুন: আগামী ২ ঘণ্টায় কলকাতায় বৃষ্টি, আজ থেকেই ফের পরিবর্তন আবহাওয়ার! কী জানাল দফতর?
তৃণমূল সরকারকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, “কংশের রাজত্ব শুরু হয়ে গেছে। মহম্মদ বিন তুঘলকের রাজত্ব শুরু হয়ে গেছে। উল্টো ব্যাপার ভালো কাজ করলে পুলিসের লাঠি খেতে হবে, আর চুরি ডাকাতি করলে পলিসের সঙ্গে বসে চা খেতে পারবে। মহম্মদ বিন তুঘলকের আত্মা দিদিমণির ওপর ভর করেছে।”