জগদ্ধাত্রী পুজোর মুখে চন্দননগরে উদ্ধার ১০০ কেজি পচা মুরগির মাংস
গোয়েন্দাদের অনুমান, অপেক্ষাকৃত কম দামে মাংস কিনে মজুত করে রেখে উৎসবের সময় তা হোটেল ও রেস্তোরাঁয় সরবরাহ করার পরিকল্পনা ছিল নারায়ণের। তার আগেই খবর পেয়ে এদিন হানা দেন গোয়েন্দারা।
![জগদ্ধাত্রী পুজোর মুখে চন্দননগরে উদ্ধার ১০০ কেজি পচা মুরগির মাংস জগদ্ধাত্রী পুজোর মুখে চন্দননগরে উদ্ধার ১০০ কেজি পচা মুরগির মাংস](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2019/10/31/216178-chicken.jpg)
নিজস্ব প্রতিবেদন: জগদ্ধাত্রী পুজোর মুখে পচা মাংস উদ্ধারকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়াল চন্দননগরে। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে চন্দননগর কমিশনারেটের গোয়েন্দা দফতর চন্দননগর গঞ্জ বাজারের তাঁতিবাগান এলাকার নারায়ণ মণ্ডলের বাড়ি থেকে উদ্ধার হল ১০০ কেজি পচা মুরগির মাংস। বাড়ির ফ্রিজে রাখা ছিল এই বিপুল পরিমাণ মুরগির মাংস। তেমনটাই জানিয়েছেন গোয়েন্দারা। নারায়ণ মণ্ডলকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বৃহস্পতিবার নারায়ণ মণ্ডলের বাড়িতে হানা দেন গোয়েন্দারা। সেখানে ফ্রিজের মধ্যে মেলে বিপুল পরিমাণ মুরগির মাংস। খাদ্য দফতরের ল্যাবরেটরিতে তা পরীক্ষা করে জানা যায়, ওই মাংস খাবার উপযুক্ত নয়। এর পরই ওই মাংস বাজেয়াপ্ত করেন গোয়েন্দারা। সঙ্গে গ্রেফতার করা হয় নারায়ণ মণ্ডলকে।
গোয়েন্দাদের অনুমান, অপেক্ষাকৃত কম দামে মাংস কিনে মজুত করে রেখে উৎসবের সময় তা হোটেল ও রেস্তোরাঁয় সরবরাহ করার পরিকল্পনা ছিল নারায়ণের। তার আগেই খবর পেয়ে এদিন হানা দেন গোয়েন্দারা।
গত বছর জগদ্ধাত্রী পুজোর সময় চন্দনগরে কুকুরের মাংস বিক্রি নিয়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছিল। এবার যদিও আগেভাগে সতর্ক হয়ে জগদ্ধাত্রী পুজোর মুখেই সাফল্য পেলেন গোয়েন্দারা।