শৈল শহরে শক্তি পরখ করতে সামিল বাম-তৃণমূল
কংগ্রেস-বিজেপির চিরাচরিত লড়াই ছেড়ে শৈল শহর সিমলার ক্ষিয়োগ বিধানসভা কেন্দ্রে এবার চতুর্মুখী লড়াই। কংগ্রেস, বিজেপির সঙ্গে সমান তালে পাল্লা দিয়ে এখানে জোরদার প্রচার চালাচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস এবং সিপিআইএম। বিভিন্ন রাস্তার ব্যানার পোস্টার একঝলক দেখে মনে হতেই পারে নির্বাচন হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গে। সিমলার ক্ষিয়োগ বিধানসভা কেন্দ্রেও প্রচারের অন্যতম ইস্যু হয়ে উঠছে জমি।
কংগ্রেস-বিজেপির চিরাচরিত লড়াই ছেড়ে শৈল শহর সিমলার ক্ষিয়োগ বিধানসভা কেন্দ্রে এবার চতুর্মুখী লড়াই। কংগ্রেস, বিজেপির সঙ্গে সমান তালে পাল্লা দিয়ে এখানে জোরদার প্রচার চালাচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস এবং সিপিআইএম। বিভিন্ন রাস্তার ব্যানার পোস্টার একঝলক দেখে মনে হতেই পারে নির্বাচন হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গে। সিমলার ক্ষিয়োগ বিধানসভা কেন্দ্রেও প্রচারের অন্যতম ইস্যু হয়ে উঠছে জমি।
কংগ্রেস, বিজেপি, তৃণমূল কংগ্রেস, সিপিআইএম সব পক্ষই এবার প্রার্থী দিয়েছে পাহাড়ি রাজ্য হিমাচল প্রদেশের ক্ষিয়োগ বিধানসভা কেন্দ্রে। ফলে ৪ পক্ষের হাড্ডাহাড্ডি লড়াইকে ঘিরেই সরগরম পাহাড়ি এলাকা। ক্ষিয়োগকে বলা হয় গেটওয়ে অফ সিমলা। তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে এখানে প্রার্থী হয়েছেন প্রমোদ শর্মা। তাঁর দাবি, প্রতি পাঁচ বছর অন্তর রাজ্যে পালাবদল হলেও উন্নয়নের ছিঁটেফোঁটাও দেখেননি ক্ষিয়োগের মানুষ।
সরকারে থাকা বিজেপি, আর বিরোধী আসনে কংগ্রেস। এই দুইয়ের লড়াই দেখতেই অভ্যস্ত সিমলা। কিন্তু সেখানেই প্রার্থী দিয়ে নতুন মাত্রা জুড়েছে সিপিআইএম। ক্ষিয়োগ বিধানসভা কেন্দ্রে সিপিআইএমের তরফে প্রার্থী হয়েছেন রাকেশ সিঙ্ঘা। তিনি বলছেন, সিমলায় জমি কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়েছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর ছেলে। তাই সাধারণ মানুষ সিপিআইএমকেই ভোট দেবেন বলে আশা তাঁর।
হিমলচলের ভোটে এবারে দুর্নীতি যে অন্যতম ইস্যু, তা স্পষ্ট সিমলার ক্ষিয়োগের সাধারণ মানুষের কথাতেও। তাঁরা বলছেন বিগত বছরগুলিতে হয়নি কোনও উন্নয়ন। রাস্তা, পানীয় জল, স্কুল কলেজ কোনও কিছুতেই আসেনি বদল। বিজেপি, কংগ্রেস দুই দলই দুর্নীতির অভিযোগে জেরবার। তাই শৈল শহর সিমলার ক্ষিয়োগ এবারে কাদের দিকে মুখ ফেরাবে সে প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে রাজনৈতিক মহলে।