উদ্ধার বিপুল চিনা অস্ত্র-ড্রোন, ISI-কে সামনে রেখে কাশ্মীরে ভারতকে ব্যস্ত রাখতে চাইছে বেজিং!
কাশ্মীরে নিরাপত্তা বহিনী সূত্রে খবর, নিয়ন্ত্রণরেখায় নিরস্ত্র জঙ্গিদের ভারতীয় সীমান্তে ঠেলে দিচ্ছে পাকিস্তান। কারণ নিরস্ত্র অনুপ্রবেশকারীকে গুলি করা হয় না
![উদ্ধার বিপুল চিনা অস্ত্র-ড্রোন, ISI-কে সামনে রেখে কাশ্মীরে ভারতকে ব্যস্ত রাখতে চাইছে বেজিং! উদ্ধার বিপুল চিনা অস্ত্র-ড্রোন, ISI-কে সামনে রেখে কাশ্মীরে ভারতকে ব্যস্ত রাখতে চাইছে বেজিং!](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2020/09/26/277145-3.gif)
নিজস্ব প্রতিবেদন: লাদাখে উত্তেজনায় সুযোগ নিয়ে কাশ্মীরে ভারতকে আরও ব্যস্ত রাখতে চাইছে চিন! এমনটাই মনে করছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা।
আরও পড়ুন-রাষ্ট্রসঙ্ঘে আজ প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ, জোর সওয়াল করতে পারেন সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে
বেশ কিছু দিন ধরেই কাশ্মীরে উদ্ধার হচ্ছে অস্ত্র, গুলি-সহ অন্যান্য সরঞ্জাম। কখনও তা ড্রোনের মাধ্যমে সীমান্ত পার করা হচ্ছে কখনও তা অন্যভাবে চোরাচালান করা হচ্ছে সীমান্তের ওপার থেকে। রাজৌরি, নৌসেরা, সব জায়গাতেই একই ঘটনা ঘটছে। এখন ওইসব অস্ত্র-ড্রোনের বেশিরভাগটাই চিনে তৈরি।
গোয়েন্দারা মনে করছেন, কাশ্মীরের অশান্তি তীব্র করতেই ওইসব অস্ত্র সীমান্ত পেরিয়ে চালান করছে আইএসআই। আর এর পেছনে রয়েছে চিনের মদত। অর্থাত্ পাকিস্তানকে সামনে রেখে কাশ্মীরের আগুন আরও বাড়িয়ে দিতে চায় চিন সরকার।
সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, গোয়েন্দা মনে করছেন, 'কাশ্মীরে ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর জোরদার নজরদারির দরুন পাক জঙ্গিরা ভারতে ঢুকতে পারছে না। একইসঙ্গে পাকিস্তানের পাঠানো অস্ত্রও প্রায়ই ধরা পড়ে যাচ্ছে উপত্যকায়। এমন হতে পারে আইএসআই চাইছে শীত পড়ার আগেই কাশ্মীরে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র মজুত করে ফেলতে। এর পেছনে মদত রয়েছে চিনের।'
আরও পড়ুন-ভাইরাসের বিরুদ্ধে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে ভারত! ২৪ ঘণ্টায় করোনাজয়ীর সংখ্যা ৯৩ হাজারেরও বেশি
পাকিস্তানের ওই চেষ্টা রুখতে এলওসি বরবার নজরদারি বাড়িয়েছে ভারত। পরিস্থিতির গুরুত্ব বিচার করে গত ১০ দিনে কাশ্মীরে গিয়েছেন সেনাপ্রধান নারাভানে, বিএসএফ প্রধান রাকেশ আস্থানা ও সিআরপিএফ প্রধান এ পি মাহেশ্বরী।
কাশ্মীরে নিরাপত্তা বহিনী সূত্রে খবর, নিয়ন্ত্রণরেখায় নিরস্ত্র জঙ্গিদের ভারতীয় সীমান্তে ঠেলে দিচ্ছে পাকিস্তান। কারণ নিরস্ত্র অনুপ্রবেশকারীকে গুলি করা হয় না। কিন্তু ওইসব অনুপ্রবেশকারী জঙ্গিদের জন্য অস্ত্র পাঠানো হচ্ছে ড্রোনে।