সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটের ফলে আপনি পাচ্ছেন কী? জানালো সমীক্ষা
সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলোতে তো সারাদিন অনেকটা সময় কাটান। হয়তো আপনিও আসক্ত হয়ে পড়েছেন। কিন্তু নিজে বুঝতে পারেন কি যে, এর থেকে আপনি নিজে কী পাচ্ছেন? শুধুই আনন্দ নাকি টাইম পাস? না, গল্প এখানে ভিন্ন। সমীক্ষকরা তেমনই বলছেন যে। যার ফল, আপনি শুধুই হতাশায় ডুবছেন। কীভাবে? মানসিকতা ও স্বাস্থ্যের জন্য আরও ক্ষতিকর হতে চলেছে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলি। এমনটাই জানা গেল সমীক্ষায়। শুধু ক্ষতিকরই নয়, সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটের জন্য মানুষ আরও বেশি হতাশ হয়ে পড়ছে বলে জানা গিয়েছে।
ওয়েব ডেস্ক: সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলোতে তো সারাদিন অনেকটা সময় কাটান। হয়তো আপনিও আসক্ত হয়ে পড়েছেন। কিন্তু নিজে বুঝতে পারেন কি যে, এর থেকে আপনি নিজে কী পাচ্ছেন? শুধুই আনন্দ নাকি টাইম পাস? না, গল্প এখানে ভিন্ন। সমীক্ষকরা তেমনই বলছেন যে। যার ফল, আপনি শুধুই হতাশায় ডুবছেন। কীভাবে? মানসিকতা ও স্বাস্থ্যের জন্য আরও ক্ষতিকর হতে চলেছে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলি। এমনটাই জানা গেল সমীক্ষায়। শুধু ক্ষতিকরই নয়, সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটের জন্য মানুষ আরও বেশি হতাশ হয়ে পড়ছে বলে জানা গিয়েছে।
এখন ফেসবুক ট্যুইটারের মতো সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট যুবক থেকে শুরু করে বয়ষ্ক সবাই ব্যবহার করছেন। এবং শুধু ব্যবহারই নয়, সোশ্যাল নেটওয়ার্কে প্রচণ্ড মাত্রায় আসক্ত হয়ে পড়ছে। এর ফলে একদিকে যেমন মানুষ একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারছে, পাশাপাশি এটা তাঁদের শরীর-স্বাস্থ্যের পক্ষেও চরম ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে। চিকিত্সকেরা পরামর্শ দিচ্ছেন, সোশ্যাল নেটওয়ার্কের ব্যবহার কম করতে।
ইউনিভার্সিটি অফ পিটসবার্গ স্কুল অফ মেডিসিনের করা একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, প্রাপ্তবয়ষ্ক, অপ্রাপ্তবয়ষ্ক প্রত্যেকেই এই সোশ্যাল নেটওয়ার্ক ব্যবহারের ফলে আরও বেশি হতাশায় ভুগছেন। অতিরিক্ত পরিমানে ফেসবুক ট্যুইটার ব্যবহারের ফলে পরবর্তীকালে মানুষ আরও বেশি হতাশায় ভুগতে চলেছেন। তাই তাঁরা পরামর্শ দিচ্ছেন, হতাশার হাত থেকে মুক্তি পেতে এখনই সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট ব্যবহার কম করা দরকার।