দেখা নেই বৃষ্টির, কমছে ফলন, বাড়ছে সবজির দাম
কালবৈশাখীর দেখা নেই। বর্ষাও শত যোজন দূরে। প্রচণ্ড গরম ও জলের আকালে মাঠেই নষ্ট হচ্ছে সবজি। বাজারে যোগানে টান। বেড়েই চলেছে তরিতরকারির দাম। মাথায় হাত মধ্যবিত্তের।তাপমাত্রা ঘোরাফোরা করছে চল্লিশ ডিগ্রির আশপাশেই । সঙ্গে দিনভর চড়া রোদ। আকাশে মেঘের দেখা মিললেও বৃষ্টির দেখা নেই। দেখা মেলেনি কালবৈশাখীরও। এর জেরে বাঁকুড়া জেলা জুড়ে জলের তীব্র আকাল। মাঠেই নষ্ট হচ্ছে শাক-সবজি। কমছে উত্পাদন। ফলে, বেড়েই চলেছে সবজির দাম। গত মরশুমে অনাবৃষ্টির কারণে আমন ধানে লোকসানের মুখে পড়েছিলেন চাষিরা। সেই লোকসান সামাল দিতে অনেকেই এবার সবজি চাষে জোর দিয়েছিলেন।
![দেখা নেই বৃষ্টির, কমছে ফলন, বাড়ছে সবজির দাম দেখা নেই বৃষ্টির, কমছে ফলন, বাড়ছে সবজির দাম](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2015/06/05/38749-vege.jpg)
ব্যুরো: কালবৈশাখীর দেখা নেই। বর্ষাও শত যোজন দূরে। প্রচণ্ড গরম ও জলের আকালে মাঠেই নষ্ট হচ্ছে সবজি। বাজারে যোগানে টান। বেড়েই চলেছে তরিতরকারির দাম। মাথায় হাত মধ্যবিত্তের।তাপমাত্রা ঘোরাফোরা করছে চল্লিশ ডিগ্রির আশপাশেই । সঙ্গে দিনভর চড়া রোদ। আকাশে মেঘের দেখা মিললেও বৃষ্টির দেখা নেই। দেখা মেলেনি কালবৈশাখীরও। এর জেরে বাঁকুড়া জেলা জুড়ে জলের তীব্র আকাল। মাঠেই নষ্ট হচ্ছে শাক-সবজি। কমছে উত্পাদন। ফলে, বেড়েই চলেছে সবজির দাম। গত মরশুমে অনাবৃষ্টির কারণে আমন ধানে লোকসানের মুখে পড়েছিলেন চাষিরা। সেই লোকসান সামাল দিতে অনেকেই এবার সবজি চাষে জোর দিয়েছিলেন।
ঝিঙে, করলা, লাউ, ঢ্যাঁড়শের উত্পাদনও ভাল হয়েছিল। দামও কমেছিল কিছুটা। কিন্তু গত তিন সপ্তাহ ধরে একদিকে তাপপ্রবাহ, অন্যদিকে জলের তীব্র আকালে মাঠেই শুকোচ্ছে সবজি চারা।
উত্পাদন কমতে ফের ঊর্ধ্বমুখী সবজির বাজারদর।
বেগুন বিকোচ্ছে পঁয়ত্রিশ টাকা কেজিতে। করলা আশি টাকা। কুমড়ো পনেরো থেকে কুড়ি টাকা। পালং শাক পঞ্চাশ টাকা। বরবটি ষাট টাকা। পটল আশি টাকা। ঢ়্যাঁড়শ কুড়ি টাকা। ঝিঙে চল্লিশ টাকা ।
সবজির আকাশছোঁয়া এই বাজারদরে টান পড়েছে মধ্যবিত্তের পকেটে।
চাষি থেকে ক্রেতা, সবাই এখন তাকিয়ে আকাশের দিকে।