Shankudeb Panda: আচমকাই দলের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ ত্যাগ? জি ২৪ ঘণ্টাকে কী বললেন শঙ্কুদেব
শঙ্কুদেব জানালেন, 'দেখুন আমাদের যুব মোর্চায় একটা সিদ্ধান্ত হয়েছে, ৩৫ বছরের বেশি বয়স্ক কাউকে যুব-তে রাখা হবে না। খুব শ্রীঘ্রই আমাদের নতুন কমিটিও গঠন হবে
![Shankudeb Panda: আচমকাই দলের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ ত্যাগ? জি ২৪ ঘণ্টাকে কী বললেন শঙ্কুদেব Shankudeb Panda: আচমকাই দলের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ ত্যাগ? জি ২৪ ঘণ্টাকে কী বললেন শঙ্কুদেব](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2022/01/09/360902-5.jpg)
নিজস্ব প্রতিবেদন: খড়গপুরের বিধায়ক হিরণ চট্টোপাধ্যায়ের পর এবার ফের হোয়াটসঅ্য়াপ বিদ্রোহের ধাক্কা রাজ্য গেরুয়া শিবিরে। বিজেপি যুব মোর্চার সব হেয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ ছাড়লেন শঙ্কুদেব পণ্ডা। কেন এমন বিদ্রোহ? দলের কোনও ক্ষতি হবে না বলে দাবি দলের। অন্যদিকে, বিজেপিতে রক্তক্ষরণ শুরু হয়ে গিয়েছে বলে দাবি তৃণমূলে শিবিরের।
এনিয়ে জি ২৪ ঘণ্টাকে শঙ্কুদেব জানালেন, 'দেখুন আমাদের যুব মোর্চায় একটা সিদ্ধান্ত হয়েছে, ৩৫ বছরের বেশি বয়স্ক কাউকে যুব-তে রাখা হবে না। খুব শ্রীঘ্রই আমাদের নতুন কমিটিও গঠন হবে। সেই কারণেই এমন সিদ্ধান্ত। দল এবার যেখানে দায়িত্ব দেবে সেখানেই কাজ করব। দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে এনিয়ে আমার কথাও হয়েছে। খুব শীঘ্রই তা জানতে পারবেন। এনিয়ে বিতর্কের কোনও জায়গা নেই।'
বঙ্গ বিজেপিতে বিদ্রোহের একটা আঁচ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। সেই সময় এমন যুক্তি কি গ্রহণযোগ্য? এই সরলীকরণ কতটা যুক্তিগ্রাহ্য?
বিজেপি নেতা বলেন, 'দলের মুখপাত্র আমি নই। যেদিন দলের মুখপাত্র হব সেদিন এনিয়ে কথা বলতে পারব। এখন এনিয়ে বেশি কিছু বলার এক্তিয়ারই নেই আমার।'
শুধুমাত্র ৩৫ বছর বয়স হয়ে গেল আর একদিন হঠাত্ মনে হলে গ্রুপ ছেড়ে দেওয়া দরকার? এটা কেমন কথা?
এবার যুব মোর্চার নতুন কমিটি হবে। একটা রিফর্মেশন হবে। যারা নতুন তাদের জায়গা ছেড়ে দিতে হবে। মরার আগে দিন পর্যন্ত এই জায়গায় কেউ থাকবে না? পার্টি এনিয়ে কথা বলছে। আমার মনে হয় আরও যাদের ৩৫ বছরের বেশি হয়ে গিয়েছে তাদেরও জায়গা ছেড়ে দেওয়া উচিত।
আরও পড়ুন-শিয়রে অতিমারি! প্রথমে ভোট পিছনোর 'ব্যক্তিগত' মত, এবার গোয়া সফর বাতিল অভিষেকের
এভাবে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ ত্য়াগ করে জায়গা ছেড়ে দেওয়া? এটা তো হয় না তাই না?
এনিয়ে কোনও বক্তব্য রাখার জন্য আমি এনটাইটেলড নই। দল যদি আমকে ব্য়াখ্যা দেওয়ার সুযোগ দেয় তাহলে আমি তা বলব।
হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ ছাড়ার বিষয়টি দলের কেউ জানতো?
এটা যুব-র নিজস্ব বিষয়। য়োগাযোগ করা জায়গা সেভাবে ছিল না। এর থেকে বেশি আর কিছু বলা নেই আমার।
আমরা কি ধরে নিতে পারি বিজেপিতে থাকার ব্যাপারেই মনস্থির করছেন শঙ্কুদেব?
যুবর গ্রুপ চাড়া নিয়ে সংবাদমাধ্যমে যা প্রকাশিত হয়েছে তা নিয়ে যা বলার বলেছি। এর বাইরে কিছু বলার এক্তিয়ার আমার নেই। যদি কখনও বলার মতো জায়গায় আসি তাহলে এনিয়ে ফের কথা বলব।