পোস্টার বিপ্লবে মদন অনুগামীরা, নেই তৃণমূল, আছে রবীন্দ্রনাথের, 'বিচারের বাণী নীরবে নিভৃতে কাঁদে'
![পোস্টার বিপ্লবে মদন অনুগামীরা, নেই তৃণমূল, আছে রবীন্দ্রনাথের, 'বিচারের বাণী নীরবে নিভৃতে কাঁদে' পোস্টার বিপ্লবে মদন অনুগামীরা, নেই তৃণমূল, আছে রবীন্দ্রনাথের, 'বিচারের বাণী নীরবে নিভৃতে কাঁদে'](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2015/08/05/40998-6madanmitra.jpg)
ওয়েব ডেস্ক:আবার মদন মিত্রর অনুগামীদের পোস্টার, হোর্ডিংয়ে ভরছে শহর। তাতে যথারীতি তৃণমূলের নাম নেই। বরং রবীন্দ্রনাথকে টেনে অনুগামীদের প্রশ্নে দলই যেন পরোক্ষ টার্গেট। প্রশ্ন উঠছে, সাত মাসের বন্দিদশার পর এবার কি দাদা-দিদি ব্রেকআপ?
সাত মাস পেরিয়ে গেলেও এখনও জেলবন্দি মদন মিত্র। আগেও দাদার মুক্তি চেয়ে সরব হয়েছেন মদন মিত্রর অনুগামীরা। কিন্তু, হোর্ডিংয়ে তৃণমূলের নাম না থাকলে খটকা তো লাগবেই। রবীন্দ্রনাথকে উদ্ধৃত করে দেওয়া পোস্টারে বিতর্কের মশলাও যথেষ্ট। বাতাস তবে বিষিয়ে তুলল কে? কেনই বা বিচারের বাণী নীরবে নিভৃতে কাঁদছে?
জল্পনার শুরু ২৫ জুন। মদন মিত্রর জামিনের শুনানিতে তাঁর আইনজীবী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম উল্লেখ করেন । আইনজীবীর বয়ান ঘিরে বিতর্ক দানা বাঁধতেই নিজেকে রামভক্ত হনুমানের সঙ্গে তুলনা করে নেত্রীর মন ভেজাতে তত্পর হন জেলবন্দি মন্ত্রী। কিন্তু পোস্টারে অন্য ইঙ্গিত দেন মদন অনুগামীরা। আবারও সেই পোস্টার-বিপ্লবের পথেই মদন ব্রিগেড।
সেবার পুরসভা ওই সব হোর্ডিং তড়িঘড়ি সরিয়েছিল। এবার কিন্তু মদন ব্রিগেড নাছোড়। সামনে টার্গেট সিবিআই। কিন্তু, দলই কি আসল লক্ষ্য? প্রশ্ন উঠছে, মদন মিত্রর সম্মতি ছাড়া কি আদৌ এসব হওয়া সম্ভব? তবে কি মুকুল রায়ের পথে হেঁটে এবার কেয়ার অফ অনুগামী বিদ্রোহী মদন মিত্রও?