Babul Supriyo- Abhijit Ganguly: দ্বিতীয় হুগলি সেতুতে মন্ত্রী-সাংসদ তুলকালাম! অভিজিৎ-বাবুলের বচসায় অশ্রাব্য গালিগালাজ...
Abhijit Gangopadhyay-Babul Supriyo: উত্তপ্ত বাদানুবাদ থেকে গালিগালাজ, এমনকি হামলার অভিযোগও উঠল। বাবুলের অভিযোগ, নিয়ম ভেঙে বেপরোয়া গতিতে গাড়ি ছুটছিল অভিজিতের গাড়ি। দু-পক্ষকে বুঝিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করা হয়।
![Babul Supriyo- Abhijit Ganguly: দ্বিতীয় হুগলি সেতুতে মন্ত্রী-সাংসদ তুলকালাম! অভিজিৎ-বাবুলের বচসায় অশ্রাব্য গালিগালাজ... Babul Supriyo- Abhijit Ganguly: দ্বিতীয় হুগলি সেতুতে মন্ত্রী-সাংসদ তুলকালাম! অভিজিৎ-বাবুলের বচসায় অশ্রাব্য গালিগালাজ...](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2025/01/04/512971-babul-abhijit.jpg)
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: দ্বিতীয় হুগলী সেতুতে "মদ্যপ অবস্থায়'' অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের গাড়িতে আক্রমণ করল বাবুল সুপ্রিয়। এমনই অভিযোগ প্রাক্তন বিচারপতির। বাবুলের পাল্টা অভিযোগ, সংকীর্ণ রাস্তায় হুটার বাজিয়ে যাচ্ছিলেন তমলুকের সাংসদ অভিজিত গঙ্গোপাধ্যায়। কয়েকটি বাইককে ধাক্কাও মারে সাংসদের গাড়ি। তাই প্রতিবাদ করেন বাবুল। তৃণমূল নেতা বলেন, 'যখন ক্ষমতার নেশা মাথায় উঠে যায় তখন মানুষ মাতাল হয়ে যায়। সারা দুনিয়া জানে বাবুল সুপ্রিয় মদ খায় না।'
আরও পড়ুন, Sana Ganguly Accident: দুই বাসের রেষারেষিতে এবার দুর্ঘটনার কবলে সৌরভকন্যা!
শুক্রবার রাতে বাড়ি নিজের বাড়ি ফিরছিলেন বাবুল সুপ্রিয়। তাঁর অভিযোগ পেছন থেকে একটি গাড়ি খুব দ্রুত গতিতে আসছিল হুটার বাজাতে বাজাতে। কার গাড়ি এইভাবে চলছে তা দেখতে গিয়ে তিনি দেখেন, তমলুক সাংসদ অভিজিত গঙ্গোপাধ্যায়ের গাড়ি। তখন তিনি গাড়ির থেকে নেমে যখন বলতে যান, সেই সময় অভিজিত্ গঙ্গোপাধ্যায় তাঁকে যাতা ভাষার কথা বলতে থাকেন। এমন কি তার পরিবার তুলেও কথা বলেন।
কথা কাটাকাটি এমন পর্যায়ে পৌঁছয় যেখানে আসে পাশের লোক জড়ো হয়ে যায়। বাবুল সুপ্রিয়র অভিযোগ, তিনি যে গাড়িটি চড়ে আসছিলেন সেই গাড়িতে লাল নীল হুটার লাগানো ছিল যা তিনি কখনওই লাগাতে পারেন না। এরপরে বাবুল সুপ্রিয় নিজে গাড়ি চালিয়ে সেখান থেকে বেরিয়ে যান। একজন প্রাক্তন বিচারপতি এবং সাংসদ এই ভাষায় কথা বলতে পারে এই কথা শুনে তিনি মর্মাহত। অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে থানায়।
প্রায় ১৫-২০ মিনিট ধরে এই বচসা চলে বলে স্থানীয় সূত্রে খবর। বাবুলের দাবি, সাংসদ গাড়ি থেকে নামেননি। ক্ষমাও চাননি। অভিজিতের বক্তব্য, বেপরোয়া গতি থাকলে পুলিস নিশ্চয়ই ব্যবস্থা গ্রহণ করত। কেস দিতেই পারত। কিন্তু এমন কিছুই হয়নি। এদিকে দুই রাজনীতিকের বচসায় ততক্ষণে প্রচুর লোক জড়ো হয়ে যায়। ছুটে আসে পুলিসও।
(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের App, Facebook, Whatsapp Channel, X (Twitter), Youtube, Instagram পেজ-চ্যানেল)