সোমশুভ্র মুখোপাধ্যায়
শঙ্খের আলোয়
সোমশুভ্র মুখোপাধ্যায় এত বেশি কথা বলো কেন? চুপ করো শব্দহীন হও শষ্পমূলে ঘিরে রাখো আদরের সম্পূর্ণ মর্মর
প্লেনের দরজা খুলে প্রস্রাব করতে গিয়ে ধরা পড়লেন যাত্রী
ওয়েব ডেস্ক: প্রচন্ড জোরে এল প্রকৃতির ডাক। প্রস্রাবের চাপে পেট ফেটে যাওয়ার জোগাড়। তাহলে! বিডিআর কিংবা লোকাল ট্রেন হলে বাধ্য হয়ে দরজার সামনে দাঁড়িয়ে কাজটা সেরে ফেলা যায়। কিন্তু প্লেনে!
স্মরণ: ৫ সেপ্টেম্বর
আসানসোল থেকে দশ-বারে কিলোমটার হবে। উদাসপুর গাঁ। গাঁ হলেও বেসিক স্কুল, হাই স্কুল, মেয়েদের স্কুল মিলে তিন তিনটে স্কুল সেখানে। তো সেই হাই স্কুলে পড়াতে এলেন শৈলেন মুখুজ্যে। ওই গাঁয়েরই ছেলে। কলকাতা থেক
তর্পণ
এই তো সেদিন, গ্রীষ্মের এক দীর্ঘ দুপুরে পাঁচ সন্তানকে স্থবির করে চলে গেলেন মা। তীব্র কান্নায় খানখান হাসপাতাল। দূরে বিমূঢ় জিজ্ঞাসা নিয়ে দাঁড়িয়ে পিতা। অর্ধশতাব্দীরও আগে তিনি এসেছিলেন। পুতুল খেলার পর
বৃত্ত
বৃত্তটি রচনা করি নিজে। এ সেই বৃত্ত যা আক্ষরিক অর্থেই আমাদের অন্তরমহল। আমি ও আমার পারিপার্শ্বিক। একা এবং কয়েকজন। এই কয়েকজন 'যাকে আমি গ্রহণ করেছি দুহাতের কম্পিত নৌকায়'। এই বৃত্ত আমাদের স্বরচিত। আমার
শেষ নাহি যে
শেষ! এই শব্দটার মধ্যে একটা মায়া আছে। একটা কান্নাও আছে বোধহয়। শেষ বলে কি কিছু হয়? আবার অন্য ভাবে ভাবলে শেষ তো হয়ই। জন্ম শব্দের মধ্যেই তো তার অস্তিত্বহীনতার কথা বলা আছে!
আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আজ আমাদের যেকোনও আড্ডায় হামেশাই বলি কাউকে না কাউকে, কী রে, কী হল? এত aloof কেন? কোনও প্রবলেম?
ভয় দূর হল কই?
গল্পটা আমাকে বলেছিলেন জয় গোস্বামী। ১৯৪৭-৪৮ সালে অস্ট্রেলিয়া সফরে গিয়েছিল ভারতীয় ক্রিকেট দল। সেই দলের উইকেটকিপার ছিলেন প্রবীর সেন, সবাই যাঁকে খোকন সেন বলেই বেশি জানেন। সেই প্রবীর সেনের লেখা উদ্ধৃত ক
ধন্যি ছেলের অধ্যবসায়!
রচনার শিরোনাম দেখে অনিবার্যভাবে মনে পড়ে যাবে সুকুমার রায়কে। মনে পড়ে যাবে গঙ্গারামকে। কিন্তু আমাদের ছেলেটি কোনওদিন ফেল করেনি। সে বরাবরই ফার্স্ট বয়। সে 'পাঁচ জনের একজন নয়, একেবারে পঞ্চম'। তার সময়ে
বিপদ সঙ্কেত
জয়পুরের সাহিত্য সম্মেলনে আসতে পারেননি সলমন রুশদি। তসলিমা নাসরিনের আত্মজীবনী প্রকাশ করেনি কলকাতা বইমেলা কর্তৃপক্ষ। দেশের দুই প্রান্তের এই দুই ঘটনাই আমাদের লজ্জিত করে।