চোর ধরতে গিয়ে জনতার হাতে মার খেতে হল পুলিসকে

চুরির টাকার ভাগ নেয় পুলিস। এই অভিযোগে ধুন্দুমার কাণ্ড বেধে গেল রামপুরহাটে। চোরের মুখে পুলিসের বখরা নেওয়ার কথা শুনে ক্ষিপ্ত জনতা হামলা চালায়। ভাঙচুর হয় পুলিসের গাড়ি। কোনওক্রমে প্রাণে বাঁচেন রামপুরহাটের টাউনবাবু। বাইক চুরির অভিযোগে ধৃত এক ব্যক্তির দাবি, প্রতিটি চুরির জন্য বখরা দিতে হয় রামপুরহাটের পুলিসকে।

Updated By: Sep 25, 2016, 08:29 PM IST
চোর ধরতে গিয়ে জনতার হাতে মার খেতে হল পুলিসকে

ওয়েব ডেস্ক: চুরির টাকার ভাগ নেয় পুলিস। এই অভিযোগে ধুন্দুমার কাণ্ড বেধে গেল রামপুরহাটে। চোরের মুখে পুলিসের বখরা নেওয়ার কথা শুনে ক্ষিপ্ত জনতা হামলা চালায়। ভাঙচুর হয় পুলিসের গাড়ি। কোনওক্রমে প্রাণে বাঁচেন রামপুরহাটের টাউনবাবু। বাইক চুরির অভিযোগে ধৃত এক ব্যক্তির দাবি, প্রতিটি চুরির জন্য বখরা দিতে হয় রামপুরহাটের পুলিসকে।

চোর ধরতে গিয়ে জনতার হাতে মার খেতে হল পুলিসকে। তাও আবার চোরের কথার ওপর ভিত্তি করে। জনতার হাতে বেদম মার খেয়ে চোর দাবি করে, চুরির জন্য তাকে রীতিমতো বখড়া দিতে হয়ে রামপুরহাটের টাউনবাবুকে। সেই সময় টাউনবাবু ঘটনাস্থলে পৌছলেই শুরু হয়ে যায় লঙ্কাকাণ্ড।

ঘটনার সূত্রপাত শনিবার সন্ধ্যায়। রামপুরহাটের মাদ্রাসা পাড়া থেকে আরিফুদ্দিন নামে একটি ব্যক্তির বাইক চুরি যায়। সকালে রামপুরহাট স্টেশনের কাছে একটি গ্যারাজে খোঁজ মেলে বাইকটির। ধরা পড়ে চোর। চোর সন্দেহে আটক  মিঠুন মণ্ডলকে বেধরক মারধর করে জনতা। মিঠুন মণ্ডল জানায়, স্থানীয় প্রতিটি চুরির জন্য টাকার ভাগ দিতে হয় পুলিসকে। টাকা নেন টাউন অফিসার দীপক ঘোষ। পরে রামপুরহাট থানার আইসি দোষীদের ছাড়া হবে না প্রতিশ্রুতি দিয়ে বাইক চুরির অভিযোগে আটক দুই যুবককে থানায় নিয়ে যান।

.