রাজনীতির এই জুটি মনে করাচ্ছে ভানু-জহর জুটির কথা
জুটিতে রেকর্ড। ছবারের জন্য বিষ্ণুপুর পুরসভার পুরপ্রধান পদে শপথ নিলেন রাজ্যের বস্ত্রমন্ত্রী শ্যামাপদ মুখার্জি। উপপুরপ্রধান বুদ্ধদেব মুখার্জি। এবারও পুরপ্রধান ও উপ-পুরপ্রধানের জুটি থাকল অব্যাহত।

ওয়েব ডেস্ক: জুটিতে রেকর্ড। ছবারের জন্য বিষ্ণুপুর পুরসভার পুরপ্রধান পদে শপথ নিলেন রাজ্যের বস্ত্রমন্ত্রী শ্যামাপদ মুখার্জি। উপপুরপ্রধান বুদ্ধদেব মুখার্জি। এবারও পুরপ্রধান ও উপ-পুরপ্রধানের জুটি থাকল অব্যাহত।
ভানু-জহর।
কৃশানু-বিকাশ।
সলিল-হেমন্ত।
বুদ্ধ-বিমান।
এই জুটিগুলিকে একডাকেই চেনে মানুষ। সেই জুটিতেই এবার রেকর্ড করে ফেললেন শ্যামাপদ মুখার্জি এবং বুদ্ধদেব মুখার্জি। ২৫ বছর আগে বিষ্ণুপুর পুরসভার পুরপ্রধান পদে নির্বাচিত হয়েছিলেন শ্যামাপদ।
একইসঙ্গে সেসময় উপপুরপ্রধান পদে শপথ নিয়েছিলেন বুদ্ধদেব মুখার্জি। গত ২৫ বছরে বিষ্ণুপুরের পাশ দিয়ে বয়ে চলা বিড়াই নদী দিয়ে বয়ে গেছে বহু জল। কিন্তু বিষ্ণুপুরের পুরপ্রধান ও উপপুরপ্রধান হিসাবে ওই দুজন থেকে গেছেন দুটি স্তম্ভের মতো।
২০০৯ সাল পর্যন্ত দুজনেই ছিলেন কংগ্রেসে। তারপর একসঙ্গেই দলবদল। ২০১১ বিধানসভায় জিতে রাজ্যের মন্ত্রী হন শ্যামাপদ। তারপরেও ওই শ্যামাপদ-বুদ্ধদেব জুটি ভাঙেনি। এবারও সেই জুটি বহাল থাকল। ষষ্ঠবারের জন্য পুরপ্রধান ও উপপুরপ্রধান হিসাবে শপথ নিলেন ওই জুটি।
শপথ নিয়ে পুরপ্রধানের দাবি, বিষ্ণুপুরের উন্নয়নের গতি অব্যাহত রাখাই তাঁদের কাছে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।