দশ দিন ধরে অন্ধকারে মঙ্গলকোটের লক্ষ্মীপুর
ট্রান্সফর্মার বিকল হওয়ায় দশ দিন ধরে অন্ধকারে মঙ্গলকোটের লক্ষ্মীপুর। বিদ্যুত্ না থাকায় মোমবাতি, হ্যারিকেন রাত কাটছে গোটা গ্রামের। আর এতে সমস্যায় পড়েছে পরীক্ষার্থীরা। বুধবার থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষা। পরীক্ষার আগে রাতে পড়া বন্ধ। পরীক্ষার্থীদের আবেদন পরীক্ষার আগে বিকল ট্রান্সফর্মার ঠিক করা হোক।
ওয়েব ডেস্ক: ট্রান্সফর্মার বিকল হওয়ায় দশ দিন ধরে অন্ধকারে মঙ্গলকোটের লক্ষ্মীপুর। বিদ্যুত্ না থাকায় মোমবাতি, হ্যারিকেন রাত কাটছে গোটা গ্রামের। আর এতে সমস্যায় পড়েছে পরীক্ষার্থীরা। বুধবার থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষা। পরীক্ষার আগে রাতে পড়া বন্ধ। পরীক্ষার্থীদের আবেদন পরীক্ষার আগে বিকল ট্রান্সফর্মার ঠিক করা হোক।
কালো পিচের রাস্তা পেরিয়ে,শালবন-- শালবন পেরিয়ে লক্ষ্মীপুর। দিনে গেলে ধনধান্যে পুষ্পে ভরা। আর রাত? নিকষ কালো। বিকেলে, সূর্য সেই যে শালবনের আড়ালে মুখ লুকোয় তারপর গোটা গ্রাম অন্ধকার। তবে দিন দশেক আগে এমনটা ছিল না। ঘরে ঘরে ছিল বিদ্যুতের আলো। এখন অন্ধকারে সন্ধ্যা কাটে, রাত কাটে, মঙ্গলকোটের লক্ষ্মীপুর সূর্য ডুবলেই আতঙ্কে কাটায়। আর এই অন্ধকারের দৌরাত্মে সবচেয়ে বিপদে পড়েছে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীরা।
গ্রামে দুটি ট্রান্সফর্মার। তার মধ্যে একটি দশদিন ধরে বিকল। আর ট্রান্সফর্মার বিকল হওয়ায় গত দশদিন ধরে বিদ্যুত্হীন অবস্থায় কাটাচ্ছে গ্রামের বারোশ মানুষ। এতদিন বিদ্যুত্ এর আলোয় লেখাপড়ার অভ্যাস। মাধ্যমিক পরীক্ষার ঠিক আগেই বিদ্যুত্ হীন জীবন। চরম বেকায়দায় পরীক্ষার্থীরা। এবার লক্ষীপুর থেকে একশকুড়ি জন মাধ্যমিক দিচ্ছে। পরীক্ষার আগে রাতের পড়াটা সেভাবে হলনা লক্ষীপুরের পরীক্ষার্থীদের। (আরও পড়ুন- ভাঙড়ের কাশিপুরে মদ্যপের মারে আক্রান্ত বেসরকারি স্কুলের প্রধান শিক্ষক)