এখনও থমথমে পরিবেশ, সব হারানোর কান্না!
এখনও থমথমে বসিরহাটের পানিগোবরা গ্রাম। ঘরবাড়ি হারিয়ে পানিগোবরার মানুষের এখন একমাত্র সম্বল শুধুই আতঙ্ক। নেই দুবেলা খাবার সংস্থান কিংবা মাথা গোঁজার ঠাঁই। এই অবস্থায় পাশে দাঁড়িয়েছে প্রতিবেশী গ্রামের পঞ্চায়েত। পানিগোবরার মানুষদের খাবার ব্যবস্থা করছেন তাঁরা।
![এখনও থমথমে পরিবেশ, সব হারানোর কান্না! এখনও থমথমে পরিবেশ, সব হারানোর কান্না!](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2016/06/04/56879-basirhat4.gif)
ওয়েব ডেক্স : এখনও থমথমে বসিরহাটের পানিগোবরা গ্রাম। ঘরবাড়ি হারিয়ে পানিগোবরার মানুষের এখন একমাত্র সম্বল শুধুই আতঙ্ক। নেই দুবেলা খাবার সংস্থান কিংবা মাথা গোঁজার ঠাঁই। এই অবস্থায় পাশে দাঁড়িয়েছে প্রতিবেশী গ্রামের পঞ্চায়েত। পানিগোবরার মানুষদের খাবার ব্যবস্থা করছেন তাঁরা।
খণ্ডহরের মতো দাঁড়িয়ে আছে গোটা গ্রাম। রাজনৈতিক হিংসায় পুড়ে খাক গোটা গ্রামটাই। আকাশে বাতাসে এখন শুধুই আতঙ্ক আর সব হারানোর বোবা কান্না। তাঁদের বক্তব্য, শুধু প্রথম দিনেই সামান্য সরকারি সাহায্য জুটেছিল। তারপর যে কে সেই...। আর তাই হয়তো এবার অসহায় এই মানুষগুলির পাশে দাঁড়িয়েছেন প্রতিবেশী রাজবেড়িয়া গ্রামের মানুষ। সেখানকার পঞ্চায়েতের উদ্যোগে মিলছে খাবার। মাথা গোঁজার ঠাঁই।
শুক্রবার তাও প্রতিবেশীর সাহায্য মিলছে। কিন্তু এর পর কী হবে, কোথা থেকে মিলবে ফের ঘর বানানোর খরচ? আদৌ কি কেউ পাশে দাঁড়াবে ভবিষ্যতের সেই চিন্তাই কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে পানি গোবরার সব হারানো মানুষদের।