চেনা ছন্দে ফিরছে পাহাড়; আটকে পড়া পর্যটকদের বাড়ি ফেরাতে উদ্যোগী স্থানীয় স্কুলও
বনধ-বিক্ষোভকে পিছনে ফেলে, শান্তির আবহে পাহাড়। আজ সকাল থেকেই ফের সেই চেনা ছন্দ। সমস্ত স্কুল-কলেজ, দোকানপাট খোলা। রাস্তাঘাটে লোকের ভিড়। জমজমাট ম্যাল। চক বাজারেও একই ছবি। নির্ভয়ে, নির্বিঘ্নে পথে পর্যটকরা।
![চেনা ছন্দে ফিরছে পাহাড়; আটকে পড়া পর্যটকদের বাড়ি ফেরাতে উদ্যোগী স্থানীয় স্কুলও চেনা ছন্দে ফিরছে পাহাড়; আটকে পড়া পর্যটকদের বাড়ি ফেরাতে উদ্যোগী স্থানীয় স্কুলও](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2017/06/10/87449-87428-87410-1904661216307757002964461709752656n.jpg)
ওয়েব ডেস্ক : বনধ-বিক্ষোভকে পিছনে ফেলে, শান্তির আবহে পাহাড়। আজ সকাল থেকেই ফের সেই চেনা ছন্দ। সমস্ত স্কুল-কলেজ, দোকানপাট খোলা। রাস্তাঘাটে লোকের ভিড়। জমজমাট ম্যাল। চক বাজারেও একই ছবি। নির্ভয়ে, নির্বিঘ্নে পথে পর্যটকরা।
অনেকেই পাহাড় থেকে আতঙ্কে নেমে গেলেও, পর্যটকদের একাংশ এখনও সেখানেই রয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রীর আশ্বাস তথা প্রশাসনিক সক্রিয়তা, দুই-ই ভরসা তাঁদের। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে শহরজুড়ে চলছে সেনা ও CRPF এর এরিয়া ডমিনেশন। গতকালই সেনার পাশাপাশি আধাসেনাও মোতায়েন হয়। নতুন করে কোথাও আর কোনও উত্তেজনা তৈরি হয়নি আজ।
অন্যদিকে, পাহাড়ে আটকে পড়া পর্যটকদের পাশে দাঁড়িয়েছে স্থানীয় স্কুলগুলি। বৃহস্পতিবারের তাণ্ডবের পর পাহাড় থেকে নেমে আসতে চাইছেন অনেক পর্যটকই। কার্যত বন্দি তাঁরা। মুখ্যমন্ত্রীর উদ্যোগে অনেকে নিরাপদে ফেরার পথ ধরতে পারলেও, গাড়ি-সঙ্কটে আটকেও রয়েছেন বহু পর্যটক। তাঁদের সাহায্যের জন্য এবার একাধিক স্কুল কর্তৃপক্ষ তাদের স্কুল বাসগুলি রাস্তায় নামাচ্ছে। পর্যটকরা যাতে নির্বিঘ্নে পাহাড় ছেড়ে সমতলে নেমে যেতে পারেন, সেজন্যই এই বিশেষ উদ্যোগ।
আরও পড়ুন, মুখ্যমন্ত্রীর অনুরোধে পাহাড়ে আটকে থাকা পর্যটকদের জন্য বিশেষ বিমানের বন্দোবস্ত