পাহাড় থেকে পড়ুয়াদের সমতলে ফেরার ১২ ঘন্টার ফাঁককে 'কাজে লাগিয়ে' গাড়ি ভর্তি খাবার সংগ্রহ ব্যবসায়ীদের
বারো ঘন্টার ছাড় দিয়েছিল মোর্চা। ঘোষিত উদ্দেশ্য, অশান্ত পাহাড়ের বিভিন্ন স্কুলের বোর্ডিং থেকে পড়ুয়াদের সমতলে ফেরার সুযোগ করে দেওয়া। আর এই ছাড়ের সুযোগ নিয়ে সমতলে নেমে গাড়ি ভর্তি খাবার সংগ্রহ করে নিয়ে গেলেন পাহাড়ের ব্যবসায়ীরা, রসদ সংগ্রহ করে নিয়ে গেছেন পাহাড়ের স্থানীয় বাসিন্দারাও।
ওয়েব ডেস্ক: বারো ঘন্টার ছাড় দিয়েছিল মোর্চা। ঘোষিত উদ্দেশ্য, অশান্ত পাহাড়ের বিভিন্ন স্কুলের বোর্ডিং থেকে পড়ুয়াদের সমতলে ফেরার সুযোগ করে দেওয়া। আর এই ছাড়ের সুযোগ নিয়ে সমতলে নেমে গাড়ি ভর্তি খাবার সংগ্রহ করে নিয়ে গেলেন পাহাড়ের ব্যবসায়ীরা, রসদ সংগ্রহ করে নিয়ে গেছেন পাহাড়ের স্থানীয় বাসিন্দারাও।
মোর্চার দাদাগিরিতে স্তব্ধ পাহাড়। দোকান পাটে তালা। সমতল থেকে উঠছে না কোনও গাড়ি। ভাঁড়াড়ে যতটুকু চাল-ডাল ছিল, তা দিয়েই এতদিন কেটেছে। এবার কী? পাহাড়বাসীর কপালে চিন্তার ভাঁজ।
এই অবস্থায় পাহাড়ের বোর্ডিং স্কুলগুলি থেকে পড়ুয়াদের বাড়ি ফিরে যাওয়ার জন্য শুক্রবার বারো ঘণ্টার ছাড় দিয়েছিল মোর্চা। আর সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে পাহাড় থেকে কয়েকশো গাড়ি রসদ সংগ্রহের জন্য নেমেছে সমতলে। মালবাজার, ওদলাবাড়ি,নাগ্রাকাটা, চালসা বাজার থেকে, চাল আটা,নুন, তেল ,আলু, পেঁয়াজ বোঝাই করে গাড়ি ফিরেছে পাহাড়ে। অবিলম্বে মোর্চার বনধ বন্ধ না হলে বিপদ যে আরও বাড়বে মানছে পাহাড়ের বাসিন্দারাও। (আরও পড়ুন- পাহাড়ে প্রশাসক নিয়োগ করতে চলেছে রাজ্য সরকার)