Rice Ceremony: অশান্ত বাংলাদেশ! স্বপ্নদর্শীকে ভারতে উড়িয়ে এনে হল মুখেভাত, পায়েস খাওয়াল পোষ্য ঘন্টুও...

Rice Ceremony of Swapnadarshi: বাংলাদেশের অস্থির পরিস্থিতি ও ভিসা জটিলতার কারণে এই বিশেষ আয়োজন করতে হয় এপার বাংলায়। 

Feb 05, 2025, 19:27 PM IST
1/7

স্বপ্নদর্শীর মুখেভাত!

Rice Ceremony of Swapadarshi

প্রসেনজিৎ মালাকার: বাংলাদেশের অস্থিরতার মাঝে এপার বাংলায় বাংলাদেশের নাগরিক খুদে স্বপ্নদর্শীর অন্নপ্রাশন, মুখে ভাত তুললেন বিশিষ্টজনেরা  

2/7

স্বপ্নদর্শীর মুখেভাত!

Rice Ceremony of Swapadarshi

বাংলাদেশের ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যে এপার বাংলায় অনুষ্ঠিত হল এক শিশুর অন্নপ্রাশন। লাভপুরের ‘গুরুকুল নাট্য আশ্রমে’ ছোট্ট স্বপ্নদর্শীর মুখে ভাত তুলে দিলেন পদ্মশ্রী পুরস্কারপ্রাপ্ত রতন কাহার, কার্তিক দাস বাউল, সুকুমার চন্দ্রসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।  

3/7

স্বপ্নদর্শীর মুখেভাত!

Rice Ceremony of Swapadarshi

বাংলাদেশে ধর্মীয় উসকানির মাধ্যমে ভারতবিরোধী হিংসার সৃষ্টি হয়েছে, হিন্দু-মুসলিম জাতিগত বিভেদও চরমে। এমন সংকটময় পরিস্থিতিতে ওপার বাংলার সন্তান স্বপ্নদর্শীর অন্নপ্রাশন হল এপার বাংলায়, কথাসাহিত্যিক তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্মভিটেতে।  

4/7

স্বপ্নদর্শীর মুখেভাত!

Rice Ceremony of Swapadarshi

স্বপ্নদর্শীর বাবা কৃষ্ণেন্দু বেরা পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুরের বাসিন্দা, পেশায় ব্যবসায়ী ও নেশায় সাংস্কৃতিক কর্মী। মা শিপ্রা রানি সরকার বাংলাদেশের ঢাকা শহরের বাসিন্দা এবং পেশায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী গ্রন্থাগারিক। প্রায় আড়াই বছর আগে তাঁদের বিয়ে হয়, তাঁদের একমাত্র সন্তান স্বপ্নদর্শী বাংলাদেশের নাগরিক।  

5/7

স্বপ্নদর্শীর মুখেভাত!

Rice Ceremony of Swapadarshi

অন্নপ্রাশন অনুষ্ঠানে স্বপ্নদর্শীর মামা প্রবীর কুমার সরকারও উপস্থিত ছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন কর্মসচিব, যিনি বাংলাদেশের অস্থির পরিস্থিতির সময় পদত্যাগ করেন এবং চিকিৎসা ভিসায় ভারতে রয়েছেন। তিনিও ভাগ্নের মুখে ভাত তুলে দেন।  

6/7

স্বপ্নদর্শীর মুখেভাত!

Rice Ceremony of Swapadarshi

বাংলাদেশের অস্থির পরিস্থিতি ও ভিসা জটিলতার কারণে এই বিশেষ আয়োজন করতে হয় এপার বাংলায়। স্বপ্নদর্শীর মুখে ভাত তুলল শুধু মানুষই নয়, বাড়ির পোষ্য সারমেয় ‘ঘন্টু’ও তাকে পায়েস খাওয়াল। 

7/7

স্বপ্নদর্শীর মুখেভাত!

Rice Ceremony of Swapadarshi

অনুষ্ঠানে অতিথিরা পুকুরে মাছ ছাড়েন, পায়রা উড়িয়ে শান্তির বার্তা দেন এবং বৃক্ষরোপণও করেন। দুই দেশের উত্তেজনার মাঝেও এই অন্নপ্রাশন যেন দুই বাংলার মিলনক্ষেত্র হয়ে উঠল।