Maha Kumbh Mela 2025: এখনও কুম্ভের পথে পা বাড়াননি? জানেন, কী বিরল সুযোগ আপনি হেলায় হারাচ্ছেন? ১৪৪ বছর পরে তো আর...

Maha Kumbh Mela 2025 | Special Snan Dates: কেন মানুষ পাগলের মতো কুম্ভমেলার দিকে ছুটছেন? কেন তাঁরা চাইছেন ১২ ফেব্রুয়ারি অথবা ২৬ ফেব্রুয়ারিতে সেখানে পৌঁছতে, স্নান করতে? কারণ আছে।

| Feb 10, 2025, 18:21 PM IST

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: সারা বিশ্বে যেন একটাই ঘটনা ঘটেছে। মহাকুম্ভ। বিশ্ব জুড়ে এই একটি হ্যাপেনিং নিয়ে মানুষ যে কী উচ্ছ্বসিত। আসলে ১৪৪ বছর বাদে এক বিরল যোগে এবারে কুম্ভ। তাই তো তা মহাকুম্ভ। কিন্তু এতদিন ধরে চলা মেলায় তো অনেকগুলি বিশিষ্ট দিন অতিক্রান্ত। তাহলে মানুষ এখনও কেন এত উদ্দীপ্ত?

1/6

শাহি স্নান

এবার মহাকুম্ভ শুরু হয়েছে ১৩ জানুয়ারি। পৌষ পূর্ণিমা ছিল ওইদিন। মেলা শেষ হবে আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি। শাহি স্নানের যেক'টি তারিখ চলে গিয়েছে-- ১৩, ১৪, ২৬, ২৯ জানুয়ারি ও ৩ ফেব্রুয়ারি। 

2/6

মাঘী পূর্ণিমা

বাকি রয়েছে আর মাত্র একটি দিন। ১২ ফেব্রুয়ারি। ওইদিন মাঘী পূর্ণিমা। অতি পুণ্যদিন সেটি। এই দিনটিতে মেলা-চত্বরে পৌঁছবার জন্য প্রায় উন্মাদ হয়ে পড়েছেন সাধারণ মানুষ থেকে ভক্তজন, সাধু-সন্ন্যাসী।

3/6

শেষ দিন

মহাকুম্ভ শেষ হচ্ছে আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি। ওই দিনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য গুরুত্বপূর্ণ যে, দিনটি কুম্ভের শেষদিন।

4/6

শিবরাত্রি!

কিন্তু তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ এবং তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় আছে ওই দিনে। ওই দিনটি আসলে শিবরাত্রি! এদিনের স্নানটিও ভক্তদের কাছে দারুণ আবেগের, আগ্রহের।

5/6

কেন ১৪৪?

প্রতিটি মহাকুম্ভ হয় আসলে এক অতি বিরল যোগে। ১৪৪ বছর পর-পর সূর্য, চন্দ্র ও বৃহস্পতি এক বিশেষ অবস্থানে আসে। তাই তা এত তাৎপর্যপূর্ণ ও আধ্যাত্মিকতাসম্পন্ন, এত বিরল।

6/6

১২ ও ২৬!

কেন মানুষ পাগলের মতো কুম্ভমেলার দিকে ছুটছেন? কেন তাঁরা চাইছেন ১২ ফেব্রুয়ারি বা ২৬ ফেব্রুয়ারিতে সেখানে পৌঁছতে? কারণ আছে। ১২ ফেব্রুয়ারি পড়েছে মাঘী পূর্ণিমা, যে দিনটি এমনিতেই খুব পবিত্র দিন। বছর-বছর মানুষ এই দিনটিতে পুণ্যস্নান করেন। এবার সেটা মহাকুম্ভের মধ্যে পড়েছে। ফলে এটা নিয়ে একটা আলাদা উন্মাদনা তৈরি হয়েছে। আর মেলার শেষ দিন ২৬ ফেব্রুয়ারি পড়েছে মহাশিবরাত্রি। দিনটির গভীর আধ্যাত্মিক তাৎপর্য রয়েছে। শিবের আশীর্বাদে দিনটি তীব্র ভাবে আধ্যাত্মিক শক্তির কেন্দ্র হয়ে থাকে। এমন একটি দিনে কুম্ভস্নানের সুযোগ কেউ হারাতে চাইছেন না। তাই সকলে দলে-দলে ছুটছেন। (Disclaimer: প্রচলিত ধর্মীয় রীতি, শাস্ত্র বা তত্ত্বের ভিত্তিতে এই পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এটি মানা বা না মানার সুপারিশ করা হচ্ছে না। বিশ্বাস ব্যক্তিগত বিষয়। সচেতন পাঠক যা করবেন স্বদায়িত্বে। আমাদের সম্পাদকীয় দফতরের কোনও দায়বদ্ধতা নেই।)