আয়করের চোখে দেশের ৯ লাখ অ্যাকাউন্টে 'সন্দেহজনক' লেনদেন
প্রায় ১৮ লাখ মানুষ আয়কর দফতরের আতস কাঁচের তলায়। তারমধ্যে প্রায় ৯ লাখ অ্যাকাউন্টে সন্দেহজনক লেনদেনের 'গন্ধ' খুঁজে পেয়েছে আয়কর দফতর। নোট বাতিলের পর এই অ্যাকাউন্টগুলিতে জমা পড়া টাকার পরিমাণ ও উত্স নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে। এক্ষুণি না হলেও, ৩১ মার্চের পর এই অ্যাকাউন্টগুলির প্রতি কড়া পদক্ষেপ নিতে চলেছে কেন্দ্র।
![আয়করের চোখে দেশের ৯ লাখ অ্যাকাউন্টে 'সন্দেহজনক' লেনদেন আয়করের চোখে দেশের ৯ লাখ অ্যাকাউন্টে 'সন্দেহজনক' লেনদেন](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2017/02/16/78762-571868-demo-impact.jpg)
ওয়েব ডেস্ক : প্রায় ১৮ লাখ মানুষ আয়কর দফতরের আতস কাঁচের তলায়। তারমধ্যে প্রায় ৯ লাখ অ্যাকাউন্টে সন্দেহজনক লেনদেনের 'গন্ধ' খুঁজে পেয়েছে আয়কর দফতর। নোট বাতিলের পর এই অ্যাকাউন্টগুলিতে জমা পড়া টাকার পরিমাণ ও উত্স নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে। এক্ষুণি না হলেও, ৩১ মার্চের পর এই অ্যাকাউন্টগুলির প্রতি কড়া পদক্ষেপ নিতে চলেছে কেন্দ্র।
জানা গেছে, 'অপারেশন ক্লিন মানি'-র আওতায় প্রথমে প্রায় ১৮ লাখ মানুষকে মেল ও এসএমএস পাঠায় কেন্দ্র। ৫০ দিন সময়সীমার মধ্যে যাঁরা ৫ লাখের বেশি টাকা অ্যাকাউন্টে জমা করেন, তাঁরাই স্ক্যানারে আসেন। এত টাকা নগদে কোথা থেকে পেয়েছেন তাঁরা, তা জানাতে বলা হয়। ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ছিল সেই উত্তর দেওয়ার শেষ তারিখ।
যাঁরা মেল বা এসএমএসের কোনও সদুত্তর দিতে পারেননি, তাঁদের বিরুদ্ধে এবার কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি কেন্দ্রের। সূত্রের খবর, সেইসব অ্যাকাউন্ট হোল্ডারদের কাছে ৩১ মার্চের মধ্যেই নোটিস পৌঁছে যাবে।
কালো টাকা, করফাঁকি ধরতে ৮ নভেম্বর নোট বাতিলের সিদ্ধান্ত নেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তারপরই গচ্ছিত বাতিল ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট জমা দিতে লাইন পড়ে যায় ব্যাঙ্কে।
আরও পড়ুন, বিয়েতে খরচ ৫ লাখ ছাড়ালেই, আপনি সরকারের নজরে পড়বেন!