কুলির চাকরি করতে আবেদন পাঁচ এমফিল, আড়াইশো এমএ, দশ হাজার গ্র্যাজুয়েটের
চাকরি চাই দাদা। চাকরি। দেবেন? একটা সরকারী চাকরির জন্য দেশের যুবকরা যে কত দূর যেতে পারেন সেটা সবার জানা। সেটা আরও একবার প্রমাণ হল মহারাষ্ট্র। রাজ্যের পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পক্ষ থেকে গত বছর ডিসেম্বরে একটা বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়। এমপিএসসি-র পক্ষ থেকে দেওয়া এই বিজ্ঞাপনে বলা হয় সরকারী নিয়োগ হিসেবে ৫ জন কুলি পদের চাকরির জন্য আবেদন করুন। বয়সসীমা রাখা হয়েছিল ১৮-৩৩। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা রাখা হয়েছিল ক্লাস ফোর পাশ।
![কুলির চাকরি করতে আবেদন পাঁচ এমফিল, আড়াইশো এমএ, দশ হাজার গ্র্যাজুয়েটের কুলির চাকরি করতে আবেদন পাঁচ এমফিল, আড়াইশো এমএ, দশ হাজার গ্র্যাজুয়েটের](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2016/06/21/58494-mi.jpg)
ওয়েব ডেস্ক: চাকরি চাই দাদা। চাকরি। দেবেন? একটা সরকারী চাকরির জন্য দেশের যুবকরা যে কত দূর যেতে পারেন সেটা সবার জানা। সেটা আরও একবার প্রমাণ হল মহারাষ্ট্র। রাজ্যের পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পক্ষ থেকে গত বছর ডিসেম্বরে একটা বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়। এমপিএসসি-র পক্ষ থেকে দেওয়া এই বিজ্ঞাপনে বলা হয় সরকারী নিয়োগ হিসেবে ৫ জন কুলি পদের চাকরির জন্য আবেদন করুন। বয়সসীমা রাখা হয়েছিল ১৮-৩৩। নুন্যতম শিক্ষাগত যোগ্যতা রাখা হয়েছিল ক্লাস ফোর পাশ।
দেখা যায় ৫টি কুলির পদে চাকরির জন্য মরিয়া হয়ে যারা আবেদন করেছেন তাদের অনেকেরই স্নাতকোত্তর ও স্নাতকস্তরের ডিগ্রি রয়েছে। আরও একটু বিস্তারিতভাবে বললে দাঁড়ায় কুলির পদে আবেদনকারীদের মধ্যে পাঁচজন এমফিল, ২৫২ জন স্নাতকত্তোর ও ৯৪৮ জন স্নাতক পাশ।
আগামী অগস্টে হবে এই পরীক্ষা। কুলির পদে নিয়োগের জন্য এই ডি গ্রেড পোস্টার জন্য লিখিত পরীক্ষা নেবে মহারাষ্ট্র পাবলিক সার্ভিস কমিশন।
ব্যাপার যা দাঁড়াচ্ছে তাতে ডিগ্রিধারী কুলি পেতে চলেছে মহারাষ্ট্র। সত্যি একটা চাকরির বিজ্ঞাপন কীভাবে গোটা দেশের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছে।
চাকরি চাই দাদা। চাকরি। দেবেন?