যাদবপুরে আইনের নামে উপাচার্যের একনায়কতন্ত্র কায়েমের চেষ্টা চলছে, অভিযোগ শিক্ষাবিদদের
কেউ সিঁদুরে মেঘ দেখছেন, কারও আশঙ্কা এভাবে চললে কিছুদিনের মধ্যেই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় উত্কর্ষতার শিরোপা হারাবে। আর যাঁরা আশঙ্কা করছেন তাঁদের কেউ যাদবপুর, প্রেসিডেন্সি, বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য অথবা অধ্যাপক। আর এই আশঙ্কা নিয়েই রাজ্যের প্রথমসারির শিক্ষাবিদরা আজ দেখা করেন রাজ্যপালের সঙ্গে। তাঁদের অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনের নামে যা চলছে তা উপাচার্যের একনায়কতন্ত্র ছাড়া আর কিছুই নয়। সুকান্ত চৌধুরী। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর এমিরেটাস। এই বিশ্ববিদ্যালয়কে সেন্টার অফ এক্সেলেন্স করার ক্ষেত্রে তাঁর ভূমিকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থেকে শিক্ষক সবাই একবাক্যে স্বীকার করেন। গত দেড়মাস বিশ্ববিদ্যালয় যে পথে হাঁটছে তাতে সিঁদুরে মেঘ দেখছেন তিনি।
কলকাতা: কেউ সিঁদুরে মেঘ দেখছেন, কারও আশঙ্কা এভাবে চললে কিছুদিনের মধ্যেই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় উত্কর্ষতার শিরোপা হারাবে। আর যাঁরা আশঙ্কা করছেন তাঁদের কেউ যাদবপুর, প্রেসিডেন্সি, বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য অথবা অধ্যাপক। আর এই আশঙ্কা নিয়েই রাজ্যের প্রথমসারির শিক্ষাবিদরা আজ দেখা করেন রাজ্যপালের সঙ্গে। তাঁদের অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয়ে আইনের নামে যা চলছে তা উপাচার্যের একনায়কতন্ত্র ছাড়া আর কিছুই নয়। সুকান্ত চৌধুরী। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর এমিরেটাস। এই বিশ্ববিদ্যালয়কে সেন্টার অফ এক্সেলেন্স করার ক্ষেত্রে তাঁর ভূমিকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থেকে শিক্ষক সবাই একবাক্যে স্বীকার করেন। গত দেড়মাস বিশ্ববিদ্যালয় যে পথে হাঁটছে তাতে সিঁদুরে মেঘ দেখছেন তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ই যাঁর ঘরবাড়ি, সেই সুকান্ত চৌধুরীর মনে হচ্ছে আনন্দ-ফুর্তি নিয়ে গবেষণায় মগ্ন থাকার পরিবেশ হারাচ্ছে যাদবপুর।
বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য এখন যাদবপুরের অধ্যাপক আনন্দদেব মুখোপাধ্যায়ের আশঙ্কা একধাপ এগিয়ে। তাঁর মতে, বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন করে যা করার চেষ্টা চলছে তা উপাচার্যের একনায়কতন্ত্র।
যাদবপুরের প্রাক্তন উপাচার্য অশোকনাথ বসুর আশঙ্কা, যেভাবে চলছে তাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্কর্ষতা কমবে।
একই অভিযোগ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপিকা এবং প্রেসিডেন্সির প্রাক্তন উপাচার্য অমিতা চট্টোপাধ্যায় এবং আরেক শিক্ষাবিদ যশোধরা বাগচীর। একটি ছোট তথ্য নিশ্চিতভাবেই এঁদের অভিযোগকে জোরালো করে। তথ্যটি হল, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে একুশটি স্কুল অফ এক্সেলেন্স রয়েছে। এই মুহূর্তে মাত্র ছটির ডিরেক্টর রয়েছেন। পনেরোটির শীর্ষপদ শূন্য।