CM Mamata Banerjee: মন্ত্রিসভার পর বিধানসভার কমিটি অভিযোগমুক্ত করার ভাবনা সরকারের
CM Mamata Banerjee: দলের গুরুত্বপূর্ণ বিধায়কদের মন্ত্রিসভায় স্থান দিতে না পারলে, সাধারণত বিধানসভার বিভিন্ন কমিটির চেয়ারম্যান পদে তাঁদের বসানো হয় বা কমিটির সদস্য করা হয়। কমিটির সাধারণ সদস্যদের তুলনায় কিছু বাড়তি সুযোগ-সুবিধা পান চেয়ারম্যানরা। রাজ্য মন্ত্রিসভার সাম্প্রতিক রদবদলে বাদ পড়েছেন হুমায়ুন কবির, পরেশ অধিকারী, সৌমেন মহাপাত্র, রত্না দে নাগরা।
![CM Mamata Banerjee: মন্ত্রিসভার পর বিধানসভার কমিটি অভিযোগমুক্ত করার ভাবনা সরকারের CM Mamata Banerjee: মন্ত্রিসভার পর বিধানসভার কমিটি অভিযোগমুক্ত করার ভাবনা সরকারের](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2022/08/22/386570-mamatasad-2.png)
শ্রেয়সী গঙ্গোপাধ্যায়: কালিমামুক্ত বা অভিযোগমুক্ত মন্ত্রিসভা গঠনের চেষ্টার পর, বিধানসভার কমিটি গঠনেও বিশেষ নজর দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata Banerjee)। সম্প্রতি মন্ত্রিসভার রদবদলে বাদ পড়েছেন চারজন। যাঁদের মধ্যে দু'জনের বিরুদ্ধে সরাসরি অভিযোগ রয়েছে। সূত্রের খবর, বিধানসভার কোনও কমিটির চেয়ারম্যান পদে সেই দু'জনকে রাখা হবে না। তবে তাঁদের বিভিন্ন কমিটর সদস্য করা হব।
দলের গুরুত্বপূর্ণ বিধায়কদের মন্ত্রিসভায় স্থান দিতে না পারলে, সাধারণত বিধানসভার বিভিন্ন কমিটির চেয়ারম্যান পদে তাঁদের বসানো হয় বা কমিটির সদস্য করা হয়। কমিটির সাধারণ সদস্যদের তুলনায় কিছু বাড়তি সুযোগ-সুবিধা পান চেয়ারম্যানরা। রাজ্য মন্ত্রিসভার সাম্প্রতিক রদবদলে বাদ পড়েছেন হুমায়ুন কবির, পরেশ অধিকারী, সৌমেন মহাপাত্র, রত্না দে নাগরা। এঁদের মধ্যে নিয়োগ দুর্নীতিতে নাম জড়িয়েছে পরেশ অধিকারীর। হুমায়ুন কবিরের বিরুদ্ধেও অভিযোগ রয়েছে। সম্ভবত এরই প্রভাব পড়তে চলেছে বিধানসভার কমিটিতে এই নেতাদের দায়িত্ব বণ্টনে। সূত্রের খবর, সেক্ষেত্রে সৌমেন মহাপাত্র এবং রত্না দে নাগকে কোনও কোনও কমিটির চেয়ারম্যান করার কথা ভাবলেও, পরেশ অধিকারী ও হুমায়ুন কবিরকে শীর্ষ পদে বসানোর কথা ভাবছে না শাসক দল। সেক্ষেত্রে তাঁদের কেবল কমিটির সদস্য করা হতে পারে।
এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতিতে নাম জড়িয়েছে পার্থ চট্টোপাধ্যায়েরও। তাঁর ঘনিষ্ঠের ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছে প্রায় ৫০ কোটি টাকার অর্থ, বিপুল সম্পত্তি, সোনা-রুপোর গয়না। এরপরই প্রথমে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে মন্ত্রিসভা থেকে অপসারিত করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়। এরপর তাঁকে মহাসচিব পদ থেকে সরিয়ে দেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।