রাজ্যের ৯১টি পুরসভার ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবি বিজেপির
শুক্রবার রাজ্যের ৯১টি পুরসভার ভোটে ফের কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবি তুলল বিজেপি। এই দাবি নিয়েই আজ রাজ্য নির্বাচন কমিশনার সুশান্তরঞ্জন উপাধ্যায়ের দ্বারস্থ হয় বিজেপির প্রতিনিধিদল। শুক্রবারের ভোটে ব্যাপক সন্ত্রাসের আশঙ্কা প্রকাশ করেন তাঁরা। ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবিতে নির্বাচন কমিশনার কেন আদালতের দ্বারস্থ হচ্ছেন না, বিজেপি প্রতিনিধিরা সেই প্রশ্নও তোলেন।
ওয়েব ডেস্ক: শুক্রবার রাজ্যের ৯১টি পুরসভার ভোটে ফের কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবি তুলল বিজেপি। এই দাবি নিয়েই আজ রাজ্য নির্বাচন কমিশনার সুশান্তরঞ্জন উপাধ্যায়ের দ্বারস্থ হয় বিজেপির প্রতিনিধিদল। শুক্রবারের ভোটে ব্যাপক সন্ত্রাসের আশঙ্কা প্রকাশ করেন তাঁরা। ভোটে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের দাবিতে নির্বাচন কমিশনার কেন আদালতের দ্বারস্থ হচ্ছেন না, বিজেপি প্রতিনিধিরা সেই প্রশ্নও তোলেন।
এদিকে, কলকাতার কোনও বুথেই পুনর্নির্বাচন হচ্ছে না বলে জানিয়ে দিলেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনার সুশান্তরঞ্জন উপাধ্যায়। কেন হচ্ছে না তার আইনি ব্যাখ্যাও দিলেন তিনি। একইসঙ্গে জানালেন নিজের মতামতও। চাপে পড়ে নির্বাচন কমিশনার এক এক সময়ে এক এক রকম কথা বলছেন বলে বারেবারেই অভিযোগ উঠছে। সুশান্তরঞ্জন উপাধ্যায়ের আজকের বক্তব্য সেই অভিযোগকেই আরও জোরালো করেছে।
এ ভাবেই একদিনের মধ্যে ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে গিয়েছিলেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনার। কলকাতা পুরসভার কমবেশি ১৫টি ওয়ার্ডে পুনর্নিবাচনের দাবি জানিয়েছিলেন বিরোধীরা। মঙ্গলবার কমিশনার জানিয়ে দিলেন দাবি খারিজ।
পুর আইন কিন্তু বলছে জেলাশাসকের রিপোর্ট অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলতে বাধ্য নয় কমিশন। পর্যবেক্ষকদের কথার ওপর ভিত্তি করেও কমিশন পুনর্নিবাচনের সিদ্ধান্ত নিতে পারে। তা হলে সেই রিপোর্ট পুরোপুরি খতিয়ে না দেখেই কী ভাবে পুনর্নিবাচনের দাবি খারিজ করলেন সুশান্তরঞ্জন উপাধ্যায়? যেখানে তিনি নিজেই বলছেন, জেলাশাসকের রিপোর্টের সঙ্গে একেবারে সহমত হতে পারছেন না।