মর্গ থেকে দেহ ময়নাতদন্তের টেবিলে, কাটাছেড়ার আগে চিকিত্সকরা বুঝলেন মরদেহ নয় মানুষটি জীবন্ত
এ যেন যমালয়ে জীবন্ত মানুষের গল্প। টানা কয়েক ঘণ্টা মৃতদেহের স্তুপের মাঝে মর্গেই পড়ে রইলেন জীবন্ত এক ব্যক্তি। শেষে ময়নাতদন্ত করতে গিয়ে টনক নড়ল চিকিত্সকদের।

ওয়েব ডেস্ক: এ যেন যমালয়ে জীবন্ত মানুষের গল্প। টানা কয়েক ঘণ্টা মৃতদেহের স্তুপের মাঝে মর্গেই পড়ে রইলেন জীবন্ত এক ব্যক্তি। শেষে ময়নাতদন্ত করতে গিয়ে টনক নড়ল চিকিত্সকদের।
বাঁশবেড়িয়ার গ্যাঞ্জেস জুটমিলের কর্মী প্রকাশ রেড্ডি। গত রবিবার গিয়েছিলেন দেওঘরের বৈদ্যনাথধামে। সোমবার মন্দিরে ঢোকার লাইনে দাঁড়িয়ে থাকার সময় হুড়োহুড়িতে পদপিষ্ট হন তিনি। সংজ্ঞাহীনঅবস্থায় পড়েছিলেন মৃতদেহের সঙ্গেই। মৃত ভেবে প্রকাশকেও পাঠিয়ে দেওয়া হয় হাসপাতালের মর্গে। মর্গেই কেটে যায় বেশ কয়েক ঘণ্টা। এরপর ময়নাতদন্তের সময় বোঝা যায়, প্রকাশ বেঁচে আছেন। ডেকে পাঠানো হয় চিকিত্সকদের। প্রকাশকে তাঁরা পরীক্ষা করে পাঠিয়ে দেন হাসপাতালের জেনারেল ওয়ার্ডে।
আশঙ্কাজনক অবস্থায় দেওঘরের হাসপাতালের বিছানায় প্রকাশের কেটে যায় বেশ কয়েকটি দিন। অবস্থার কিছুটা উন্নতি হওয়ায় তাঁকে নিয়ে আসা হয়েছে ব্যান্ডেলের ইএসআই হাসপাতালে। সেখানেই আপাতত চিকিত্সাধীন তিনি।