ফের বিতর্কে ইটাহার মেঘনাদ সাহা কলেজ, এক্সপেল করা সত্ত্বেও উত্তীর্ণের তালিকায় নাম তৃণমূল নেতার স্ত্রীর
ফের বিতর্কে উত্তর দিনাজপুরের ইটাহার মেঘনাদ সাহা কলেজ। এক্সপেল করা সত্ত্বেও উত্তীর্ণের তালিকায় নাম তৃণমূল নেতার স্ত্রী পম্পা পাল। প্রশ্ন উঠছে তাহলে কিভাবে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেন তিনি? সংবাদমাধ্যম খবর সংগ্রহ করতে কলেজে পৌঁছনোর সঙ্গে সঙ্গে অবশ্য ছিঁড়ে ফেলা হয় পম্পা পালের রেজাল্টের লিস্ট। চাপের মুখে শেষ পর্যন্ত রেজাল্ট পাল্টায় বিশ্ববিদ্যালয়।
ফের বিতর্কে উত্তর দিনাজপুরের ইটাহার মেঘনাদ সাহা কলেজ। এক্সপেল করা সত্ত্বেও উত্তীর্ণের তালিকায় নাম তৃণমূল নেতার স্ত্রী পম্পা পাল। প্রশ্ন উঠছে তাহলে কিভাবে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেন তিনি? সংবাদমাধ্যম খবর সংগ্রহ করতে কলেজে পৌঁছনোর সঙ্গে সঙ্গে অবশ্য ছিঁড়ে ফেলা হয় পম্পা পালের রেজাল্টের লিস্ট। চাপের মুখে শেষ পর্যন্ত রেজাল্ট পাল্টায় বিশ্ববিদ্যালয়।
কিছুদিন আগেই তৃণমূল নেতা গৌতম পালের স্ত্রী পম্পা পালের পরীক্ষায় নকল করার ঘটনায় উত্তেজনা ইটাহার কলেজে। নিগৃহীত হতে হয় কলেজের অধ্যক্ষ, অধ্যক্ষাদের। শনিবার প্রথম বর্ষের পরীক্ষার ফল ঘোষণার পর নতুন করে বিতর্কের সূত্রপাত। পরীক্ষার ফলাফলের তালিকায় দেখা যায় উত্তীর্ণের তালিকায় রয়েছে পম্পা পালের নাম। অথচ পম্পা পালকে নকল করার অভিযোগে এক্সপেল করেছিল কলেজ কর্তৃপক্ষ।
এমনকী তাঁর বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগও দায়ের করা হয়। এক্সপেল করার পরও অধ্যাপকের কাছ থেকে জোরপূর্বক খাতা সই করিয়ে নেওয়ার অভিযোগও ওঠে পম্পা পালের বিরুদ্ধে। শনিবার ফলাফলের তালিকা দেখে অনেকেরই প্রশ্ন এক্সপেল করার পর কিভাবে উত্তীর্ণের তালিকায় নাম রয়েছে পম্পা পালের। খবর সংগ্রহ করতে সংবাদমাধ্যম কলেজে
পৌঁছনোর সঙ্গে সঙ্গেই ছিঁড়ে ফেলা হয় রেজাল্টের তালিকা। এবং কিছুক্ষণ পরেই গৌরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আসে নয়ানির্দেশিকা। সেই নির্দেশিকায় বলা হয় পম্পা পালের রেজাল্ট পরিবর্তন করা হচ্ছে। এবং তাঁর নামের পাশে আরএ লেখা হয়। যার অর্থ তাঁর ফলাফল আপাতত বিবেচনাধীন রাখা হয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে প্রথমবার তাহলে কিভাবে পম্পা পালের রেজাল্ট উত্তীর্ণের তালিকায় ছিল। পরে আবার তা পরিবর্তনই বা করা হল কেন?