কালো টাকা সাদা করার জন্যই খোলা হয়েছিল ত্রিনেত্র কন্সালটান্ট। প্রাথমিক তদন্তের পর এমনই অনুমান এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের।