পঞ্চম ব্যাটসম্যান হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে ঢুকে পড়লেন ওয়ার্নার

বছর পাল্টেছে শুধু। কিন্তু ডেভিড ওয়ার্নারের ব্যাটে ঝড় থামছে না। চলছে একইরকম। তিনি মাঠে নামছেন আর রানের বন্যা বইয়ে দিচ্ছেন। আর মঙ্গলবার তো টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে ঢুকে পড়লেন ডেভিড ওয়ার্নার। এত বছরের টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে পঞ্চম ব্যাটসম্যান হিসেবে লাঞ্চের আগেই সেঞ্চুরি করে ফেললেন ওয়ার্নার। একটা টেস্ট সেঞ্চুরি করতে নিলেন মাত্র ৭৮টি বল। টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে পঞ্চম হলেও ১৪০ বছরের মধ্যে তিনিই দ্বিতীয় অজি ক্রিকেটার, যিনি এমনটা করলেন। বিশ্বক্রিকেটে এমন কাজ তাঁর আগে যাঁরা করেছেন, তাঁরা হলেন, ১৯০২ সালে অজি ক্রিকেটার ট্রাম্পার। ১৯২৬ সালে চার্লি ম্যাকার্টনি। ১৯৩০ সালে স্যর ডন ব্র্যাডম্যান এবং ১৯৭৬ সালে পাকিস্তানি ক্রিকেটার মজিদ খান।

Updated By: Jan 3, 2017, 12:34 PM IST
 পঞ্চম ব্যাটসম্যান হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে ঢুকে পড়লেন ওয়ার্নার

ওয়েব ডেস্ক: বছর পাল্টেছে শুধু। কিন্তু ডেভিড ওয়ার্নারের ব্যাটে ঝড় থামছে না। চলছে একইরকম। তিনি মাঠে নামছেন আর রানের বন্যা বইয়ে দিচ্ছেন। আর মঙ্গলবার তো টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে ঢুকে পড়লেন ডেভিড ওয়ার্নার। এত বছরের টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে পঞ্চম ব্যাটসম্যান হিসেবে লাঞ্চের আগেই সেঞ্চুরি করে ফেললেন ওয়ার্নার। একটা টেস্ট সেঞ্চুরি করতে নিলেন মাত্র ৭৮টি বল। টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে পঞ্চম হলেও ১৪০ বছরের মধ্যে তিনিই দ্বিতীয় অজি ক্রিকেটার, যিনি এমনটা করলেন। বিশ্বক্রিকেটে এমন কাজ তাঁর আগে যাঁরা করেছেন, তাঁরা হলেন, ১৯০২ সালে অজি ক্রিকেটার ট্রাম্পার। ১৯২৬ সালে চার্লি ম্যাকার্টনি। ১৯৩০ সালে স্যর ডন ব্র্যাডম্যান এবং ১৯৭৬ সালে পাকিস্তানি ক্রিকেটার মজিদ খান।

আরও পড়ুন অনুরাগ ঠাকুরদের সরিয়ে দেওয়া নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া বোর্ডের অন্দরমহলেই

আজ কেরিয়ারের ১৮তম টেস্ট সেঞ্চুরিটি করলেন ওয়ার্নার। আর সিডনিতে এটা তাঁর তৃতীয় সেঞ্চুরি। শেষ পর্যন্ত তিনি ৯৫ বলে ১১৩ রান করে প্যাভিলিয়নে ফেরেন। অন্য ওপেনার রেনসোও দুর্দান্ত ব্যাটিং করলেন। এই প্রতিবেদন লেখার সময় তিনি অপরাজিত রয়েছেন ১৫৯ রানে। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সিডনিতে এই দুই ব্যাটসম্যানের সেঞ্চুরির জন্যই প্রথম দিনে বেশ ভালো জায়গায় অস্ট্রেলিয়া।আপাতত, অস্ট্রেলিয়ার রান ৩ উইকেটে ৩৫৫। খোয়াজা (১৩) এবং স্মিথ (২৪) অবশ্য বড় রান পাননি।  

আরও পড়ুন  সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরই ক্ষোভ উগড়ে দিলেন অনুরাগ ঠাকুর

 

.