রাজ্যজুড়ে মোমো আতঙ্কের মাঝে কিছুটা স্বস্তি দিল সিআইডি। গোয়েন্দাদের দাবি, মোমো আসলে ভয় দেখানোর কারসাজি।
2/10
ছোট্ট মেসেজ, Hi, I am Momo. তাতেই যেন শিরদাঁড়া দিয়ে বয়ে যাচ্ছে হিমেল স্রোত। কিন্তু বাস্তবে কতটা ভয়াবহ এই মোমো গেম?
photos
TRENDING NOW
3/10
মারণগেম ব্লু হোয়েলের ক্ষেত্রে খেলার প্রতি ধাপে থাকত নিত্য নতুন লিঙ্ক। সেই লিঙ্কেই ছিল মৃত্যুফাঁদ। মোমোর ক্ষেত্রে কিন্তু শুধু মেসেজ আর ছবি। কোনও লিঙ্ক নেই।
4/10
তদন্তকারীদের মতে, হাতে মোবাইল থাকলে যে কেউ সেই মেসেজ পাঠাতে পারেন। হাতেকলমে ভুয়ো অ্যাকাউন্ট তৈরি করে গোটা প্রক্রিয়া খতিয়ে দেখেছেন তদন্তকারীরা।
5/10
প্রথমে মোমোর ছবি ডাউনলোড করা হচ্ছে।
6/10
তারপর নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্ট তৈরি করে ভার্চুয়ালি বিদেশি নম্বর নেওয়া হচ্ছে।
7/10
সেই নম্বর দিয়ে হোয়াটস অ্যাপ অ্যাকাউন্ট খোলা হচ্ছে।
8/10
সেই অ্যাকাউন্টের ডিপি-তে রাখা হচ্ছে মোমোর ছবি।
9/10
তারপরই ভয় দেখাতে মেসেজ করা হচ্ছে।
10/10
তবে শুধুই কি ভয় দেখিয়ে মজা পাওয়া? মোমোর পিছনে চটজলদি ফায়দা লোটার চেষ্টাও থাকতে পারে, মানছেন গোয়েন্দারা। তাই মোমোর মেসেজ পেলেই পুলিসে খবর দিতে বলছেন তাঁরা।