ট্রাম্পকে ধোবি পছাড় দিয়ে ফেসবুকে বিশ্বের জনপ্রিয় নেতা নমো

Apr 13, 2019, 19:54 PM IST
1/10

নিজস্ব প্রতিবেদন: ভারতে তাঁর জনপ্রিয়তা নিয়ে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই বিরোধীদেরও। নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদীকে মুখ করে ২০১৪ সালে প্রথমবার একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছিল বিজেপি। এবারও মোদীই বিজেপির পোস্টার বয়। তাঁর নামেই ভোট হতে চলেছে বলে দাবি করেছে বিজেপি। এবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও জনপ্রিয়তায় বিশ্বের তাবড় নেতাদের পিছনে ফেললেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। আর সেটা এক পয়সা খরচ না করেই।    

2/10

ফেসবুকের রিপোর্ট অনুযায়ী, তাদের মাধ্যমে সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা প্রধানমন্ত্রী। লাইক ও শেয়ারে মোদী ছাপিয়ে গিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্টকেও। 

3/10

প্রধানমন্ত্রীর ফেসবুক ব্যক্তিগত পেজে লাইকের সংখ্যা ৪৩.৫ মিলিয়নের বেশি। তাঁর অফিসিয়াল পেজে লাইকের সংখ্যা ১৩.৭ মিলিয়ন।   

4/10

ফেসবুকে লাইকের বিচারে প্রধানমন্ত্রী 'ধোবি পছাড়' দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্পকে। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

5/10

ডোনাল্ড ট্রাম্পের ব্যক্তিগত পেজে লাইক পড়েছে ২৩ মিলিয়নের বেশি। অর্থাত্ নরেন্দ্র মোদীর চেয়ে প্রায় অর্ধেক কম। 

6/10

তৃতীয় স্থানে রয়েছে জর্ডনের রানি রানিয়া। তাঁর ফেসবুক পেজে লাইক ১৬.৯ মিলিয়ন। 

7/10

'টুইপ্লোমেসি' কর্মসূচিতে রাজনৈতিক নেতানেত্রীদের ফেসবুকের কর্মকাণ্ড নিয়ে রিপোর্ট তৈরি করেছে বার্সন কন অ্যান্ড উলফ নামে একটি আন্তর্জাতিক যোগাযোগ সংস্থা।  

8/10

অতিসম্প্রতি রাশিয়ার সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান অর্ডার অফ সেন্ট অ্যান্ড্রু প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন ভ্লাদিমির পুতিনের দেশ। এর আগে সৌদি আরবের রাজা তাঁকে ২০১৬ সালের ৩ এপ্রিল সেই দেশের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মানে ভূষিত করেন। ওই বছরের ৪ জুন আফিগানিস্তানও সেদেশের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান দেয় মোদীকে।  

9/10

২০১৮ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি মোদীকে প্যালেস্তাইনও বিশেষ সম্মান দেয়। ওই বছর ২৬ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রসংঘের চ্যাম্পিয়ন অফ আর্থ অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয় প্রধানমন্ত্রীকে। এছাড়া তিনি ২০১৮ সালের ২৪ অক্টোবর পান সিওল শান্তি পুরস্কার। গত পাঁচ বছরে অসাধারণ নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য চলতি বছরের ১৪ জানুয়ারি ফিলিপ-কোটলার পুরস্কার পান মোদী। আর এ মাসের চার তারিখ মোদীকে পুরস্কার দেওয়া হয় সংযুক্ত আরব আরব আমিরশাহীর তরফে।

10/10

বিজেপির এক নেতার বক্তব্য, গোটা বিশ্বেই ভারতের ক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে। সেটা সম্ভব হয়েছে নরেন্দ্র মোদীর দক্ষ নেতৃত্বের জন্য। হিন্দু হৃদয় সম্রাট এখন বিশ্বের সম্রাট।