Kumbh Mela 2027: প্রয়াগরাজে না যেতে পেরে দুঃখ করবেন না, তৈরি হন পরের কুম্ভের জন্য! জেনে নিন পরবর্তী আয়োজনের জরুরি খবর...

Nashik Kumbh Mela 2027: কুম্ভ আয়োজিত হয় গঙ্গা যমুনা, সরস্বতী, গোদাবরীর তীরে। কোটি কোটি মানুষ এখানে স্নান করে পাপমুক্ত হন বলে তাঁদের বিশ্বাস। এবারের কুম্ভ তো মোটামুটি হয়ে গেল। পরের বার কোথায় বসবে কুম্ভমেলার আসর?

| Feb 17, 2025, 17:43 PM IST

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: এখন সারা বিশ্বে যেন একটিই ঘটনা ঘটছে। মহাকুম্ভ। বিশ্ব জুড়ে এই একটিই হ্যাপেনিং, যা নিয়ে মানুষ উচ্ছ্বসিত! ভিড়ের তো রেকর্ড হয়ে গিয়েছে। কোটি কোটি মানুষ মেলায় গিয়েছেন। এরই মধ্যে আছে আগুন, পদপিষ্টের মতো ঘটনা। আছে মৃত্যু, ক্ষতি, বিপর্যয়। কিন্তু এত কিছুর পরেও কুম্ভে যাওয়ার আকর্ষণ এতটুকু কমেনি। এখনও দলে-দলে মানুষ ছুটছেন সেখানে। 

1/6

আগামী কুম্ভ?

কিন্তু যাওয়া তো খুব কষ্টের। টিকিট পাওয়া, জায়গা পাওয়া-- সেসব আর এক সমস্যা। তার চেয়ে আসুন, এবারের মেলার আশা ছেড়ে কবে হচ্ছে এর পরের কুম্ভ মেলা, সেটা আমরা একবার দেখে নিই। মাত্র দুবছরের মধ্যেই আগামী কুম্ভ। ২০২৭ সালে।

2/6

নাসিকে

কুম্ভ চার জায়গায় হয়। হরিদ্বার, নাসিক, প্রয়াগরাজ, উজ্জয়িনী। এবার হচ্ছে প্রয়াগরাজে, পরের বার কুম্ভ আয়োজিত হবে নাসিকে। গোদাবরী নদীর তীরে। 

3/6

২০১৫ সালে

শেষবার নাসিকে কুম্ভ হয়েছিল ২০১৫ সালে। ১২ বছর আগে। এটি পূর্ণ কুম্ভ।

4/6

সিংহে বৃহস্পতি-সূর্য!

যখন সিংহরাশিতে বৃহস্পতি ও সূর্য একত্রে আসে, তখনই নাসিকে গোদাবরী তীরে আয়োজিত হয় কুম্ভমেলা। 

5/6

চলকে পড়ল অমৃত

অসুর ও দেবতারা তখন অমৃতের কলসি নিয়ে ঘোরতর যুদ্ধে রত। এই লড়াইয়ের সময়ে কাড়াকাড়িতে কলসি থেকে কয়েক ফোঁটা অমৃত চলকে পড়ে যায়। যে-চারটি জায়গায় তা পড়ে, তারই একটি জায়গা হল নাসিক।

6/6

২৬ ফেব্রুয়ারি!

এবার অবশ্য চলছে মহাকুম্ভ। প্রতিটি মহাকুম্ভ এক অতি বিরল যোগে ঘটে। ১৪৪ বছর পর-পর, সূর্য, চন্দ্র ও বৃহস্পতি এক বিশেষ অবস্থানে আসে। তাই তা এত তাৎপর্যপূর্ণ ও আধ্যাত্মিকতাসম্পন্ন। এবার মহাকুম্ভ শুরু হয়েছে ১৩ জানুয়ারি। পৌষ পূর্ণিমা ছিল ওইদিন। মেলা শেষ হবে আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি। শাহি স্নানের বেশ ক'টি তারিখ চলে গিয়েছে-- ১৩, ১৪, ২৬, ২৯ জানুয়ারি ও ৩ ফেব্রুয়ারি, ১২ ফেব্রুয়ারি। বাকি আছে শেষ দিনটি, ২৬ ফেব্রুয়ারি। ওই দিনটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ওইদিন শিবরাত্রি। মানুষ পাগলের মতো কুম্ভমেলার দিকে ছুটছেন। তাঁরা চাইছেন যে ভাবে হোক ২৬ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সেখানে পৌঁছতে। তবে, যাঁরা পারছেন না, তাঁরা চিন্তা না করে বরং পরের বারের জন্য তৈরি হন।  (Disclaimer: প্রচলিত ধর্মীয় রীতি, শাস্ত্র বা তত্ত্বের ভিত্তিতে এই পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এটি মানা বা না মানার সুপারিশ করা হচ্ছে না। বিশ্বাস ব্যক্তিগত বিষয়। সচেতন পাঠক যা করবেন স্বদায়িত্বে। আমাদের সম্পাদকীয় দফতরের কোনও দায়বদ্ধতা নেই।)