প্রথা ভেঙে পালন প্রজাতন্ত্র দিবস
প্রথা ভেঙে প্রজাতন্ত্র দিবস পালন করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রথা অনুযায়ী রাজ্যপাল আসেন সবার পরে। সেই অনুযায়ী কনভয় রওনা হয়েছিল। কিন্তু সভাস্থলে মুখ্যমন্ত্রীর কনভয় পৌঁছনোর আগেই মাঝরাস্তায় নেমে হাঁটতে শুরু করেন মুখ্যমন্ত্রী। ফলে রাজ্যপালের কনভয় পৌঁছে যায় আগে।
প্রথা ভেঙে প্রজাতন্ত্র দিবস পালন করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রথা অনুযায়ী রাজ্যপাল আসেন সবার পরে। সেই অনুযায়ী কনভয় রওনা হয়েছিল। কিন্তু সভাস্থলে মুখ্যমন্ত্রীর কনভয় পৌঁছনোর আগেই মাঝরাস্তায় নেমে হাঁটতে শুরু করেন মুখ্যমন্ত্রী। ফলে রাজ্যপালের কনভয় পৌঁছে যায় আগে। অনুষ্ঠান পালনের জন্য রাজ্যপালকে অপেক্ষা করে থাকতে হয়। প্রজাতন্ত্র দিবসের দিনে এই ধরনের ঘটনা শুধু রাজ্যেই নয়, গোটা দেশেই নজিরবিহীন। একেবারে নিজস্ব কায়দায় নিয়ম ভেঙেছেন আগেও। কখনও নিরাপত্তার বেষ্টনীকে তোয়াক্কা না করে নেমে পড়েছেন রাস্তায়। কখনও বা নির্দিষ্ট গন্তব্যে যাওয়ায় আগেই কনভয় ঘুরিয়ে চলে গেছেন অন্য কোথাও। এবার প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রথা ভাঙার নজির গড়লেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রথা অনুযায়ী প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে রাজ্যপালের কনভয় পৌঁছয় সবার শেষে। সেই অনুযায়ী রাজ্যপালের কনভয় রওনা হয়েছিল। কিন্তু প্রথা ভেঙে হঠাত্ই গাড়ি থেকে নেমে পড়েন মুখ্যমন্ত্রী। দর্শকদের দিকে হাত নাড়তে নাড়তে হাঁটতে শুরু করেন। ফলে রাজ্যপালের কনভয় পৌঁছে যায় আগেই। সভাস্থলে পৌঁছে মুখ্যমন্ত্রীর জন্য অপেক্ষা করেন রাজ্যপাল এম কে নারায়ণন। শুধু রাজ্যে নয় গোটা দেশেই প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে এধরনের প্রথা ভাঙার নজির নেই। বৃহস্পতিবার প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকায়াজ শুরু হয় সকাল দশটা নাগাদ। চলে পৌনে দুঘণ্টা। রাজ্যপাল জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন।
বিভিন্ন দফতরের নজর কাড়া ট্যাবলো ছিল এদিনের অনুষ্ঠানে। পর্যটন, শিল্প, তথ্যপ্রযুক্তি, উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দফতর, সুন্দরবন উন্নয়ন দফতরের ট্যাবলো অংশ নেয় প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকায়াজে। স্বামী বিবেবকানন্দের জন্মসার্ধ শতবর্ষে শ্রদ্ধা জানিয়ে একটি ট্যাবলোর আয়োজন করা হয়েছিল।