সিলিন্ডার বিস্ফোরণ! নিউ মার্কেটের দোকানে আগুন
কলকাতা কর্পোরেশন থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে নিউ মার্কেট এলাকার দোকানে আগুন। পরপর গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয় ওই রেস্তোরাঁয়। আগুন ছড়িয়ে পড়েছে গোটা দোকানে। খবর পাওয়া মাত্রই ঘটনাস্থলে পৌছে যায় দমকল। দমকলকর্মীরা আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে দিয়েছেন। আপাতত চারটে ইঞ্জিনের সাহায্যে আগুন নেভানোর কাজ চালানো হচ্ছে। ইঞ্জিনের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা।

নিজস্ব প্রতিবেদন: কলকাতা কর্পোরেশন থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে নিউ মার্কেট এলাকার দোকানে আগুন। পরপর গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয় ওই রেস্তোরাঁয়। আগুন ছড়িয়ে পড়েছে গোটা দোকানে। খবর পাওয়া মাত্রই ঘটনাস্থলে পৌছে যায় দমকল। দমকলকর্মীরা আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে দিয়েছেন। আপাতত চারটে ইঞ্জিনের সাহায্যে আগুন নেভানোর কাজ চালানো হচ্ছে। ইঞ্জিনের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা।
হোটেলের স্ন্যাক্সবারে আগুন লাগে। দাহ্য বস্তু থাকায় আগুন ছড়িয়ে পড়ে দ্রুত। পরপর বেশ কয়েকটি বিস্ফোরণ হয়। খবর দেওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকল। দমকলের হেডকোয়াটার্স কাছে থাকায় সুবিধা হয়। নাহলে আরও অনেক বড় বিপদ ঘটতে পারত বলে মনে করছেন দমকলকর্মীরা।
হোটেলের অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা নিয়ে একাধিক অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ, হোটেল মালিক দমকলের চোখে ধূলো দেওয়ার ছক কষেছিলেন। অগ্নিনির্বাপক ব্যাবস্থা থাকলেও ব্যববার হয়নি। ৩টি মধ্যে ২ টির সময়সীমা পেরিয়ে গিয়েছিল ২০১৫ সালেই। যন্ত্রগুলির কার্যক্ষমতা শেষ হয়ে গিয়েছিল, কিন্তু হোটেলে সাজিয়ে রাখা ছিল সেগুলিই। সাজিয়ে রাখা রয়েছে এস্কটিংগুইশারও। আপাতত আগুন নেভানোর আপ্রাণ চেষ্টা করছেন দমকলকর্মীরা। হতাহতের কোনও খবর নেই।