একই যাত্রায় পৃথক ফল! শরীর খারাপ নিয়ে কুণাল জেলে, মদন হাসপাতালে
সারদা কেলেঙ্কারিতে গ্রেফতার বহিষ্কৃত তৃণমূল সাংসদ জেল বন্দী কুণাল ঘোষের শরীর দিন দিন খারাপ হচ্ছে। এসএসকেএমে পাঠানোর পরামর্শ দিয়েছিলেন চিকিৎসকরা। কিন্তু ওপরমহলের নির্দেশ না আসায় কুণালকে পাঠাতে চাননি প্রেসিডেন্সি জেল কর্তৃপক্ষ। গত ১৫ দিন ধরে অসহ্য পেটের যন্ত্রণায় কাবু সারদা কাণ্ডে ধৃত সাসপেন্ডেড তৃণমূল সাংসদ। কিডনির সমস্যা বলে অনুমান জেল হাসপাতালের চিকিত্সকদের। তারা রেফার করে দিলেও জেল থেকে কুণালকে সরানো হয়নি।
ওয়েব ডেস্ক: সারদা কেলেঙ্কারিতে গ্রেফতার বহিষ্কৃত তৃণমূল সাংসদ জেল বন্দী কুণাল ঘোষের শরীর দিন দিন খারাপ হচ্ছে। এসএসকেএমে পাঠানোর পরামর্শ দিয়েছিলেন চিকিৎসকরা। কিন্তু ওপরমহলের নির্দেশ না আসায় কুণালকে পাঠাতে চাননি প্রেসিডেন্সি জেল কর্তৃপক্ষ। গত ১৫ দিন ধরে অসহ্য পেটের যন্ত্রণায় কাবু সারদা কাণ্ডে ধৃত সাসপেন্ডেড তৃণমূল সাংসদ। কিডনির সমস্যা বলে অনুমান জেল হাসপাতালের চিকিত্সকদের। তারা রেফার করে দিলেও জেল থেকে কুণালকে সরানো হয়নি।
কুণাল ঘোষের শরীর খারাপ নিয়ে কি আদেও মাথাব্যাথা আছে রাজ্যের? উঠছে প্রশ্ন। কারণ, সারদা কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে গ্রফতার হয়েছেন রাজ্যের মন্ত্রী মদন মিত্র। বার বার শরীর খারাপের অছিলায় দিনের পর দিন কাটাচ্ছেন সরকারি হাসপাতালে। চিকিৎসকরা নানান পরীক্ষা নিরীক্ষা করেও মদন মিত্রের শরীরে মারণব্যাধির মত কিছু খুঁজে পাননি। কিন্তু যেখানে কুণাল ঘোষের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়া সত্ত্বেও, কেন সরকারের এই উদাসীনতা?