পুজো অবসানে একাদশী সকাল থেকেই দিনগোনা শুরু
পাঁচদিনের উত্সব শেষ। দশমীর পর থেকেই বাতাসে বিষন্নতার সুর। শুরু হয়ে গেছে ফের একটা বছরের অপেক্ষা। গতকাল থেকেই গঙ্গার ঘাটগুলিতে চলছে প্রতিমা বিসর্জন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে বাবুঘাটে বিশেষ ব্যবস্থা করেছে কলকাতা পুলিস। বাবুঘাটের পাড় কংক্রিটের করে বাঁধিয়ে দেওয়া হয়েছে।
পাঁচদিনের উত্সব শেষ। দশমীর পর থেকেই বাতাসে বিষন্নতার সুর। শুরু হয়ে গেছে ফের একটা বছরের অপেক্ষা। গতকাল থেকেই গঙ্গার ঘাটগুলিতে চলছে প্রতিমা বিসর্জন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে বাবুঘাটে বিশেষ ব্যবস্থা করেছে কলকাতা পুলিস। বাবুঘাটের পাড় কংক্রিটের করে বাঁধিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রতিমা নিরঞ্জনের শেষদিন ধার্য হয়েছে আঠাশে অক্টোবর। বিজয়া দশমী এবং দশেরা উপলক্ষে গতকালই একটি সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে রাজ্যবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
বুধবার সকাল থেকেই কলকাতার ঘাটগুলিতে শুরু হয়েগিয়েছিল প্রতিমা নিরঞ্জন। বিসর্জনকে ঘিরে প্রত্যেক ঘাটেই কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছিল । কাদা, জল এড়াতে প্রশাসনের তরফে কংক্রিটে মুড়ে ফেলা হয়েছিল গোটা বাবুঘাট চত্বরকে। পাশাপাশি গার্ডেন রিচ, কদমতলা, নিমতলার মতো প্রধান ঘাটগুলিতে রাখা হয়ছিল বিশেষ লঞ্চও। বিসর্জন উপলক্ষ্যে বিকেলে রাজ্য সরকারের তরফে বাবুঘাটে বিশেষ সিঁদুর খেলার আয়োজন করা হয়েছিল। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, রাজ্যের পরিবহনমন্ত্রী মদন মিত্র, অভিনেত্রী জুন মালিয়া সহ অন্যান্যরাও।
বাবুঘাট হোক বা আহিরীটোলায় প্রতিমা নিরঞ্জনকে কেন্দ্র করে এদিন রাত পর্যন্ত সর্বত্রই ছিল উপচে পড়া ভিড়। মনখারাপের মাঝেই ছিল প্রতীক্ষাও। পুরো একটা বছরের অপেক্ষা। তারপর আবার উত্সবে মেতে উঠবে মহানগরী। মাতবে আমবাঙালিও। ... আসছে বছর আবার হবে।