একসঙ্গে আত্মহত্যা বাবা, মা ও ছেলের, বাগুইআটির ফ্ল্যাটে ৫ দিন ধরে পচছে দেহ
বাগুইআটিতে একই পরিবারের তিনজনের রহস্যমৃত্যু। জ্যাংড়ার বন্ধ ফ্ল্যাট থেকে মিলল বাবা-মা-ছেলের দেহ। প্রাথমিকভাবে পুলিসের অনুমান, বিষ খেয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন তিনজন। ঘর থেকে মিলেছে সুইসাইড নোট। মৃতদেহ দেখে তদন্তকারীদের অনুমান, এমাসের ১৯ বা ২০ তারিখ আত্মহত্যা করেন তিনজন। গত কয়েকদিন ধরেই বন্ধ ছিল অবসরপ্রাপ্ত ব্যাঙ্ককর্মী দীপক বসুধরের ফ্ল্যাটের দরজা। সন্দেহ হওয়ায় পুলিসে খবর দেন প্রতিবেশীরা। দরজা ভেঙে পুলিস দেখেন পড়ে রয়েছে দীপক বসুধর, তাঁর স্ত্রী মীনাক্ষি ও ছেলে অনির্বাণের দেহ। ঘর থেকে উদ্ধার হয় একটি ফাঁকা বোতল। বোতলে কী ছিল জানতে, তা ফরেনসিক পরীক্ষায় পাঠানোর কথা ভাবা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের জন্য তিনটি দেহ আনা হয়েছে আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে।পুলিস জেনেছে দীপকবাবু ও অনির্বাণ ক্যান্সারে ভুগছিলেন। চিকিত্সার খরচ চালানোর সামর্থ্য ছিল না। সেই হতাশা থেকেই সম্ভবত আত্মহত্যার পথ বেছে নেন তিনজন।
ওয়েব ডেস্ক: বাগুইআটিতে একই পরিবারের তিনজনের রহস্যমৃত্যু। জ্যাংড়ার বন্ধ ফ্ল্যাট থেকে মিলল বাবা-মা-ছেলের দেহ। প্রাথমিকভাবে পুলিসের অনুমান, বিষ খেয়ে আত্মঘাতী হয়েছেন তিনজন। ঘর থেকে মিলেছে সুইসাইড নোট। মৃতদেহ দেখে তদন্তকারীদের অনুমান, এমাসের ১৯ বা ২০ তারিখ আত্মহত্যা করেন তিনজন। গত কয়েকদিন ধরেই বন্ধ ছিল অবসরপ্রাপ্ত ব্যাঙ্ককর্মী দীপক বসুধরের ফ্ল্যাটের দরজা। সন্দেহ হওয়ায় পুলিসে খবর দেন প্রতিবেশীরা। দরজা ভেঙে পুলিস দেখেন পড়ে রয়েছে দীপক বসুধর, তাঁর স্ত্রী মীনাক্ষি ও ছেলে অনির্বাণের দেহ। ঘর থেকে উদ্ধার হয় একটি ফাঁকা বোতল। বোতলে কী ছিল জানতে, তা ফরেনসিক পরীক্ষায় পাঠানোর কথা ভাবা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের জন্য তিনটি দেহ আনা হয়েছে আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে।পুলিস জেনেছে দীপকবাবু ও অনির্বাণ ক্যান্সারে ভুগছিলেন। চিকিত্সার খরচ চালানোর সামর্থ্য ছিল না। সেই হতাশা থেকেই সম্ভবত আত্মহত্যার পথ বেছে নেন তিনজন।