ভাঙরে পাওয়ার গ্রিড কর্পোরেশনের সাবস্টেশনের বিরুদ্ধে আন্দোলন
ভাঙরে পাওয়ার গ্রিড কর্পোরেশনের সাবস্টেশনের বিরুদ্ধে আন্দোলন। সকাল থেকে পুলিস-জনতা দফায় দফায় সংঘর্ষ। টিয়ার গ্যাস, লাঠি। চূড়ান্ত উত্তেজনা। গুলিবিদ্ধ ৪ জন। দাবি গ্রামবাসীদের। ১ জনের ছবি ধরা পড়েছে চব্বিশ ঘণ্টার ক্যামেরায়।
ওয়েব ডেস্ক: ভাঙরে পাওয়ার গ্রিড কর্পোরেশনের সাবস্টেশনের বিরুদ্ধে আন্দোলন। সকাল থেকে পুলিস-জনতা দফায় দফায় সংঘর্ষ। টিয়ার গ্যাস, লাঠি। চূড়ান্ত উত্তেজনা। গুলিবিদ্ধ ৪ জন। দাবি গ্রামবাসীদের। ১ জনের ছবি ধরা পড়েছে চব্বিশ ঘণ্টার ক্যামেরায়।
শুরুটা সোমবার রাতে। আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার হওয়ার খবর চাউর হতেই রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ শুরু করেন স্থানীয় মানুষ। শুরু হয় রাস্তা অবরোধ। ঘটনাস্থলে পুলিস পৌছলে আক্রান্ত হয় পুলিস। রাতে পুলিসি ধরপাকড়-অত্যাচারের অভিযোগ গড়ায় পরদিন সকালে।
সকাল ১০টা
মাছিভাঙা মোড়ে অবরোধ করেন স্থানীয় মানুষ। পৌছয় পুলিস। শুরু হয় জনতা-পুলিস খণ্ডযুদ্ধ।উত্তেজিত জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে পুলিসের কাঁদানে গ্যাস...লাঠি...গন্ডগোল খানিকটা নিয়ন্ত্রণে এলেও পরিস্থিতি ফের উত্তপ্ত হয় দুপুর ১২টা নাগাদ।
আরও পড়ুন- রক্তাক্ত শিক্ষাঙ্গন! মনোনয়ন জমা ও তোলা নিয়ে TMCP-SFI সংঘর্ষ, চলল পুলিসের লাঠি
দুপুর ১২টা
ফের জনতা-পুলিস খণ্ডযুদ্ধ। শুধু মাছিভাঙা নয়, আন্দোলনের রেশ ছড়িয়ে পড়ে আশেপাশের গ্রামগুলিতেও। ভাঙড়ের বিভিন্ন এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। ফের পুলিস-আন্দোলনকারী খণ্ডুদ্ধের আশঙ্কায় থমথমে গোটা গ্রাম। এরই মধ্যে ফের গণ্ডগোল। অধিকাংশ গ্রামের রাস্তায়, গলির মুখে গাছের গুঁড়ি, বালির বস্তা, ইট ফেলে শুরু হয় রাস্তা অবরোধ। রাস্তার মধ্যে আগুন জ্বালায় আন্দোলনকারীরা। মঙ্গলবার সকাল থেকে কার্যত রণক্ষেত্র ভাঙড়।