জঙ্গলমহলে গ্রেফতার মাওবাদী নেতা

পশ্চিম মেদিনীপুরের কাঁদনাশোলের জঙ্গল থেকে এসটিএফ-এর হাতে গ্রেফতার হল মাওবাদী নেতা মানসিং মুর্মু। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে আজ সকাল সাড়ে দশটা নাগাদ গ্রেফতার করা হয় তাকে। পুলিশ সূত্রে খবর, মানসিং মুর্মু মাওবাদী নেতা রঞ্জন মুণ্ডা স্কোয়াডের অন্যতম সদস্য। এই নিয়ে গত একমাসে এই স্কোয়াডের চারজনকে গ্রেপ্তার করা হল। ঝাড়গ্রামের পুলিশ সুপার ভারতী ঘোষ জানান, ধৃত এই মাওবাদীর বিরুদ্ধে একাধিক সিপিএম নেতা-কর্মীকে খুনের অভিযোগ রয়েছে।

Updated By: Oct 6, 2012, 10:47 PM IST

পশ্চিম মেদিনীপুরের কাঁদনাশোলের জঙ্গল থেকে এসটিএফ-এর হাতে গ্রেফতার হল মাওবাদী নেতা মানসিং মুর্মু। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে আজ সকাল সাড়ে দশটা নাগাদ গ্রেফতার করা হয় তাকে। পুলিশ সূত্রে খবর, মানসিং মুর্মু মাওবাদী নেতা রঞ্জন মুণ্ডা স্কোয়াডের অন্যতম সদস্য। এই নিয়ে গত একমাসে এই স্কোয়াডের চারজনকে গ্রেপ্তার করা হল। ঝাড়গ্রামের পুলিশ সুপার ভারতী ঘোষ জানান, ধৃত এই মাওবাদীর বিরুদ্ধে একাধিক সিপিএম নেতা-কর্মীকে খুনের অভিযোগ রয়েছে। এছাড়াও ২০০৯ সালে ওড়িশায় সাংসদ সুধান মারাণ্ডির ওপর হামলার ঘটনাতেও অন্যতম অভিযুক্ত মানসিং মুর্মু।  হামলার জেরে নিহত হন সাংসদের তিন নিরাপত্তারক্ষী। ধৃত মানসিং মুর্মুকে আগামীকাল তাকে ঝাড়গ্রাম মহকুমা আদালতে তোলা হবে।
এছাড়াও পশ্চিম মেদিনীপুরের গোপীবল্লবপুর এলাকায় সিআইএসএফ -এর সঙ্গে গুলি ল়ডাইয়ের ঘটনাতেও নাম উঠেছিল ধৃতের। এছাড়াও পুলিশি চর সন্দেহে আদিবাসী বেতার শিল্পিকে নৃশংস ভাবে খুন। নয়াগ্রামে কমিউনিটি হল পোড়ানো সমেত একাধিক অভিযোগেও অভিযুক্ত মানসিং মুর্মু। পুলিশ সূত্রে খবর পশ্চিম মেদিনীপুরের গোপিবল্লবপুর, নয়াগ্রাম প্রভৃতি এলাকাগুলিতে আবার নতুন করে সংগঠন তৈরির কাজে নেমেছে মাওবাদীরা। সেই জন্যই ওই এলাকাগুলিতে আবার গতিবিধি শুরু হয়েছে মাওবাদীদের। লুঠ করা হয়েছিল তাঁদের অস্ত্রসস্ত্র। সংগঠনের সেই কাজ করতেই ওই এলাকায় এসেছিল মানসিং মুর্মু। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে।

.