সম্মুখও সমরের প্রস্তুতেই জয়রামের সভা জঙ্গলমহলে
জঙ্গলমহলের মাটি থেকেই রাজ্যসরকারের বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণা করতে চলেছে কংগ্রেস। একই মঞ্চে চার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর উপস্থিতিতেই আগামী দিনের আন্দোলনের রূপরেখাও ঘোষণা করবে প্রদেশ নেতৃত্ব। কিন্তু কেন বেছে নেওয়া হয় জঙ্গলমহলকেই? রাজনৈতিকমহলে এখন এই নিয়ে চর্চা তুঙ্গে। অনেক ঝড়ঝাপটার পর শেষপর্যন্ত এফডিআই বিতর্কে জয়ী হয়েছে ইউপিএ। কখনও মায়াবতীর হাত, কখনও মুলায়েমের সঙ্গে গোপন শলাপরামর্শ, সব পথ খোলা রেখেই এগোতে হয়েছে তাদের। তৃণমূল কংগ্রেস আগেই জোট ছেড়ে বেরিয়ে গেলেও শেষমুহূর্ত পর্যন্ত কংগ্রেসের নেতৃত্বের একাংশের ধারনা ছিল হয়তো বা ঘুরপথে সমর্থন পাবেন তারা। তাও হয়নি। ফলে সরকার বাঁচানোর পরের দিন থেকেই তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে জোরদার আন্দোলনে রাজপথে কংগ্রেস।
জঙ্গলমহলের মাটি থেকেই রাজ্যসরকারের বিরুদ্ধে জেহাদ ঘোষণা করতে চলেছে কংগ্রেস। একই মঞ্চে চার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর উপস্থিতিতেই আগামী দিনের আন্দোলনের রূপরেখাও ঘোষণা করবে প্রদেশ নেতৃত্ব। কিন্তু কেন বেছে নেওয়া হয় জঙ্গলমহলকেই? রাজনৈতিকমহলে এখন এই নিয়ে চর্চা তুঙ্গে।
অনেক ঝড়ঝাপটার পর শেষপর্যন্ত এফডিআই বিতর্কে জয়ী হয়েছে ইউপিএ। কখনও মায়াবতীর হাত, কখনও মুলায়েমের সঙ্গে গোপন শলাপরামর্শ, সব পথ খোলা রেখেই এগোতে হয়েছে তাদের। তৃণমূল কংগ্রেস আগেই জোট ছেড়ে বেরিয়ে গেলেও শেষমুহূর্ত পর্যন্ত কংগ্রেসের নেতৃত্বের একাংশের ধারনা ছিল হয়তো বা ঘুরপথে সমর্থন পাবেন তারা। তাও হয়নি। ফলে সরকার বাঁচানোর পরের দিন থেকেই তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে জোরদার আন্দোলনে রাজপথে কংগ্রেস।
আগেই জঙ্গলমহল চলোর ডাক দিয়েছিল প্রদেশ কংগ্রেস নেতৃত্ব। সভায় প্রধান বক্তা জয়রাম রমেশ। কিন্তু তাঁর আসা নিয়ে তখনও পর্যন্ত কিছুটা দোটানায় ছিলেন প্রদেশ নেতারা। তবে গত কয়েক ঘণ্টায় অনেকটাই বদলে গেছে রাজনৈতিক সমীকরণ।
দিল্লি থেকে রাজ্য। কংগ্রেস এখন তৃণমূলের বিরুদ্ধে সরাসরি অন্দোলনের পথে। শনিবার জঙ্গলমহল থেকেই রাজ্যসরকার বিরোধী একগুচ্ছ কর্মসুচি ঘোষণা করা হবে। জয়রাম রমেশ ছাড়াও সভায় থাকছেন পশ্চিবঙ্গের তিন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীও। জঙ্গলমহল এখন অনেকটাই শান্ত। কিষেণজির মৃত্যুর পর মাওবাদীরা যেন খানিকটা দিশেহারা। গত বিধানসভা নির্বাচনে জঙ্গলমহলের মানুষের ভোটব্যঙ্ক রায় দিয়েছে তৃণমূলের পক্ষে। কিন্তু গত আঠারোমাসে কতটা পূরণ হয়েছে তাদের দাবিদাওয়া? নিশ্চিতভাবেই কংগ্রেসের সমাবেশে উঠে আসবে সেই প্রসঙ্গও। একইসঙ্গে তৃণমূলের বিরুদ্ধে কতটা আক্রমণাত্মক হন একই মঞ্চে থাকা চার কেন্দ্রীয় সেদিকেও নজর থাকবে রাজনৈতিক মহলের।