লাঠি হাতে করিডরে জিএস, পাঁজাকোলা করে ইউনিয়ন রুমে নিয়ে যাওয়া হয় কৃষ্ণপ্রসাদকে

সবংয়ের সজনীকান্ত কলেজ। ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদকের ঘর। হঠাত্‍ই সেই ঘরে ঢুকে এল একদল ছাত্র। ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদকের ঘরে আলমারির পাশে রাখা ছিল অনেক লাঠি। ছাত্ররা হাতে তুলে নিল লাঠি। ওই ঘরে লাগানো সিসিটিভি ক্যামেরার মুখ ঘোরানোরও চেষ্টাও হল। গোটা ঘটনার নেতৃত্বে ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক সৌমেন গাঙ্গুলি।  

Updated By: Aug 9, 2015, 11:35 AM IST
লাঠি হাতে করিডরে জিএস, পাঁজাকোলা করে ইউনিয়ন রুমে নিয়ে যাওয়া হয় কৃষ্ণপ্রসাদকে

ওয়েব ডেস্ক: সবংয়ের সজনীকান্ত কলেজ। ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদকের ঘর। হঠাত্‍ই সেই ঘরে ঢুকে এল একদল ছাত্র। ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদকের ঘরে আলমারির পাশে রাখা ছিল অনেক লাঠি। ছাত্ররা হাতে তুলে নিল লাঠি। ওই ঘরে লাগানো সিসিটিভি ক্যামেরার মুখ ঘোরানোরও চেষ্টাও হল। গোটা ঘটনার নেতৃত্বে ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক সৌমেন গাঙ্গুলি।  

সবং সজনীকান্ত কলেজের লাইব্রেরি বিল্ডিং। দোতলার করিডরের ভিতরের একটা অংশ। সিসিটিভি ক্যামেরার নজরদারি নেই। সেখানে কিছু একটা হচ্ছে। এমন কিছু একটা হচ্ছে যা দেখে করিডর থেকে ছুটে বেরিয়ে যাচ্ছেন ছাত্রছাত্রীরা। করিডরের অন্য প্রান্ত দিয়ে হেঁটে যাওয়া ছাত্রছাত্রীরাও দেখতে দেখতে যাচ্ছেন। ছাত্রছাত্রীরা সিঁড়ি দিয়ে উঁকি মেরে দেখছেন, একতলায় কিছু একটা হচ্ছে। হঠাত্‍ ছাত্র সংসদের প্রাক্তন ও বর্তমান জিএস সিঁড়ি দিয়ে উঠে এলেন। সঙ্গে লাঠি হাতে অন্য সদস্য-সমর্থকরা। সাধারণ সম্পাদক তন্নতন্ন করে কাউকে খুঁজছেন। হঠাত্‍ই এক ছাত্রকে দেখতে পেলেন। তাঁকে টেনে নিয়ে এসে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেওয়া হল। এর মাঝখানেই হঠাত্‍ উঠে এলেন একজন অধ্যাপক। যেখানে মূল ঝামেলা সেদিকে এগিয়ে গেলেন। সেখান থেকে উদ্ধার করলেন বেশ কিছু লাঠি।

কলেজের প্রশাসনিক ভবন। মাথায় লাগানো সিসিটিভি ক্যামেরা। সাধারণ সম্পাদকের নেতৃত্বে লাঠি হাতে বেশ কয়েকজন ছাত্র ছোটাছুটি করছেন। কৃষ্ণপ্রসাদকে পাঁজাকোলা করে তাঁরা ছুটতে ছুটতে যাচ্ছেন। ছাত্র সংসদের ইউনিয়ন রুমের দিকে ছুটে যাচ্ছেন তাঁরা।

 

.