WATCH | Bill Gates: হল কী! বিলে গেটস আটা মেখে বানাচ্ছেন রুটি...
Bill Gates joins chef Eitan Bernath to make roti: বিল গেটস বানাচ্ছেন নিজের হাতে রুটি! তা খাচ্ছেন ঘি মাখিয়ে। হ্যাঁ এমনটাও সম্ভব। গেটসকে দিয়ে এই কাজ করিয়েছেন সেলেব্রিটি শেফ এইটান বার্নাথ। সেই ভিডিয়ো সোশ্যালে ভাইরাল হয়ে গিয়েছে।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: মাইক্রোসফটের (Microsoft) বিল গেটস (Bill Gates) বানাচ্ছেন আটার রুটি, খাচ্ছেন ঘি মাখিয়ে! এমনটা ভাবতে গেলেও দু'বার হোঁচট খেতে হয়। কিন্তু বাস্তবে টেক বিলিওনারকে দিয়ে হাতে ধরিয়ে রুটি বানালেন সেলেব্রিটি শেফ এইটান বার্নাথ (Eitan Bernath)। সেই ভিডিয়ো নেটদুনিয়ায় প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গেই ভাইরাল ক্যাটেগরিতে ঢুকে গিয়েছে। সম্প্রতি এইটান ভারত সফরে এসেছিলেন। বিহারে গিয়েই তিনি রুটি বানানো শিখেছেন। সেই শিক্ষায় গেটসকে করেছেন শিক্ষিত।
শেফ নিজেই ট্যুইটারে ভিডিয়ো পোস্ট করেছেন। তিনি লিখেছেন, 'বিল গেটস এবং আমি একসঙ্গে ভারতীয় রুটি তৈরি করেছি। আমি সদ্যই ভারতের বিহার থেকে ফিরেছি। ওখানে আমি গম চাষীদের সঙ্গে দেখা করেছি। তাড়াতাড়ি বপনের জন্য, তাঁরা নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার করেছেন। এতে ফলন বৃদ্ধি পেয়েছে। ধন্যবাদ জানাই ওখানকার মহিলাদের। অবশ্যই বলব দিদি কি রসোই-এর ক্যান্টিনের মহিলাদের কথা। যাঁরা রুটি তৈরির দক্ষতা আমার সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন।' গেটস গোল রুটি বানানোর আপ্রাণ চেষ্টা করেছেন। তবে প্রথম প্রয়াসে বেশ ভালোই করেছেন তিনি। রুটি বানানোর পর, এইটান-গেটস একসঙ্গে রুটিতে ঘি মাখিয়ে মজা করে খেয়েছেন।
আরও পড়ুন: মার্কিন পরমাণু অস্ত্র ঘাঁটিতে নজরদারি চিনা গুপ্তচর বেলুনের! বিস্ফোরক দাবি পেন্টাগনের
বিশ্বের অন্যতম সফল ও ধনী ব্যবসায়ী গেটস। সমাজসেবীও তিনি। দীর্ঘদিন ধরে জলবায়ুর পরিবর্তন নিয়ে কথা বলে আসছেন। তাঁর মতে এই বিষয়ে ইতিমধ্যেই অনেকটা দেরি করে ফেলেছি আমরা। দ্রুত এই ব্যাপারে উদ্যোগী হতে বলেছেন তিনি। তাঁর মতে জলবায়ু পরিবর্তন একটা বড় বিষয়। প্রত্যেকেই যদি অল্প কিছু কাজ করেন, তাহলেই পরিবেশকে রক্ষা সম্ভব হবে। গেটস তাঁর খাদ্যাভাসেও এনেছেন পরিবর্তন। কার্বন যাতে কম নিঃসরণ হয়, সেজন্য তিনি বেশ কিছু দিন ধরে কৃত্রিম মাংস বা সিনথেটিক মাংস খাচ্ছেন। এতে মিথেন কম বেরয়। তিনি যে জ্বালানি কেনেন, সেটা গ্রিন অ্যাভিয়েশন ফুয়েল। তিনি যে যানবাহন ব্যবহার করেন, সেগুলি বিদ্যুৎচালিত। তিনি বাড়িতে সোলার প্যানেল বসিয়েছেন, যাতে সূর্য থেকেই এনার্জি তৈরি করা যায় এবং পরিবেশ দূষণের হার কমে।