বুথে নেই পোলিং এজেন্ট, শুরুই হল না ভোটগ্রহণ
রতুয়ার বাখড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ৭৯ নম্বর বুথ। সোমবার এই বুথ থেকে অশান্তির খবর এসেছিল। পুনর্নির্বাচনের আর্জি জানিয়ে নির্বাচন কমিশনের কাছে সুপারিশ করেছিলেন পর্যবেক্ষকও। সব খতিয়ে দেখে এই বুথে পুনর্নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নেয় নির্বাচন কমিশন।

নিজস্ব প্রতিবেদন: সকাল সাতটায় ভোটগ্রহণ শুরু। সেই মতো সকাল থেকেই লাইন দিয়েছিলেন ভোটাররা, বুথ কর্মীরাও প্রস্তুত। মোতায়েন রয়েছেন পর্যাপ্ত নিরাপত্তা রক্ষীরাও। তবুও মালদার রতুয়া বাখড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের একটি বুথে ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু হতে দেরি হল। কারণ, বুথে কোনও রাজনৈতিক দলের পোলিং এজেন্ট ছিল না। তাই সকাল সাড়ে ন’টা পর্যন্ত ওই বুথে ভোটগ্রহণ শুরুই হয়নি।
আরও পড়ুন: ফিল্মি কায়দায় বহিরাগতদের ধাওয়, পুনর্নির্বাচনে 'দাবাং' পুলিস
রতুয়ার বাখড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ৭৯ নম্বর বুথ। সোমবার এই বুথ থেকে অশান্তির খবর এসেছিল। পুনর্নির্বাচনের আর্জি জানিয়ে নির্বাচন কমিশনের কাছে সুপারিশ করেছিলেন পর্যবেক্ষকও। সব খতিয়ে দেখে এই বুথে পুনর্নির্বাচনের সিদ্ধান্ত নেয় নির্বাচন কমিশন। বুধবার পুনর্নির্বাচনের দিন ভোটাররা ভোট দিতে এলেও, দেখা গেল না কোনও রাজনৈতিক দলের এজেন্টকেই। কিন্তু কেন এসে পৌঁছলেন না রাজনৈতিক দলের এজেন্টরা, তা নিয়েই উঠছে প্রশ্ন। অনেকে মনে করছেন, অশান্তির আশঙ্কা থেকেই হয়তো পুনর্নির্বাচনের দিন কোনও পোলিং এজেন্ট বুথে যাননি।