স্ত্রী শারীরিক সম্পর্ক করতে চাইত না আর লোভ ছিল শ্বশুরের সম্পত্তিতে, সুভাষগ্রামে জোড়া খুনের কিনারা
সুভাষগ্রামে বাবা ও পালিত মেয়ে জোড়া খুনের ঘটনার ১৯দিন পর গ্রেফতার মূল অভিযুক্ত জামাই রমেশ পণ্ডিত। তাকে হাওড়া থেকে গ্রেফতার করেছে সোনারপুর থানার পুলিস।
নিজস্ব প্রতিবেদন: সুভাষগ্রামে বাবা ও পালিত মেয়ে জোড়া খুনের ঘটনার ১৯দিন পর গ্রেফতার মূল অভিযুক্ত জামাই রমেশ পণ্ডিত। তাকে হাওড়া থেকে গ্রেফতার করেছে সোনারপুর থানার পুলিস।
১১ ই জুলাই এই খুনের ঘটনা ঘটে। বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় মেয়ে ও পালিত বাবার রক্তাক্ত দেহ। বাবার যৌনাঙ্গে ক্ষত ছিল আর মেয়ের মুখে ঢোকানো ছিল বিয়ারের বোতল। ঘটনার পর থেকেই পলাতক ছিল জামাই। তখনই পুলিসের সন্দেহের তালিকায় উঠে আসে তার নাম।
জেরায় ধৃত স্বীকার করেছে, সম্পত্তির কারণেই সে খুন করে শ্বশুরকে। শ্বশুরের লিঙ্গ কেটে দেয়।
স্ত্রীকে কেন খুন করে রমেশ?
জেরায় জানা গিয়েছে, তার স্ত্রীর কুকুর বিড়ালের প্রতি ভালোবাসা ছিল। ইদানীং তাদের মেয়েকে বিড়াল আঁচড়ে দেয়। তা নিয়ে তাদের মধ্যে অশান্তি হতে থাকে। সম্পর্কের অবনতি হয়। ইদানীং রমেশের সঙ্গে তার স্ত্রী কোনও শারীরিক সম্পর্ক করতে চাইত না, তা থেকে অশান্তি আরও বাড়ে। সেই রাগ থেকে স্ত্রীকেও খুন করে সে।